রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায় হেফাজতের চার রাহবার সিরাতে মুস্তাকিমের পথ প্রদর্শক ছিলেন: হেফাজত আমির শ্রীমঙ্গলে খেলাফত মজলিসের সিরাতুন্নবী (সা.) সম্মেলন ‘পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির বিকল্প নেই’ ডাকসু-জাকসুর প্রভাব জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে, আশা জামায়াত আমিরের জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক  শিক্ষার্থীদের সততার চর্চা করতে হবে: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিচ্ছে: তারেক রহমান

লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত গাজার ৭ লাখ ৮৫ হাজার স্কুলশিক্ষার্থী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলি ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।  এদিন তারা ১২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৫১ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যায়।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি। কারণ অনেকেই ধ্বংসস্তূপের তলায় চাপা পড়ে আছেন। তাদেরকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। ‘

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় অভিযান শুরু করে আইডিএফ। শুক্রবারের অভিযানের পর গত দেড় বছরে উপত্যকায় মোট নিহত ও আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে যথাক্রমে ৫৪ হাজার ৩২১ জন এবং ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৭০ জনে। এই নিহত এবং আহতদের ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু।

গাজায় প্রতি ২০ মিনিটে একটি শিশু নিহত

হামাসের হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী। দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে টানা অভিযান চালানোর পর যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী অন্যান্য দেশগুলোর চাপে বাধ্য হয়ে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় উভয়যপক্ষ।

কিন্তু বিরতির দু’মাস শেষ হওয়ার আগেই গত ১৮ মার্চ থেকে ফের গাজায় অভিযান শুরু করে আইডিএফ। দ্বিতীয় দফার এ অভিযানে গত আড়াই মাসে গাজায় নিহত হয়েছেন ৩ হাজার ৮২২ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১১ হাজার।

আরএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ