শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

এখন মনে হচ্ছে ‘ফেসবুক’ চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

|| ইমতিয়াজ মাসরুর ||

এখন মনে হচ্ছে 'ফেসবুক' চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। কোন কিছু অনুসন্ধান বা যাচাই-বাছাই না করে হঠাৎ কোন ব্যক্তি সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করা, সম্মানিত ব্যক্তিদের সামান্য ভুল নজরে আসার সাথে সাথে তাদের নিয়ে মূর্খতা সুলভ সমালোচনা করা । এধরনের বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক অসুস্থ কর্মকান্ডের মহড়া চলছে এই ফেসবুকে।

ড. মুহাম্মদ সলিমুল্লাহ খান বলেন, ‘ধর্মের দুটো উপাদান রয়েছে। এক. বিশ্বাস। দুই.হুজুগ।’

এখন আমরা যারা নিজেদেরকে ধার্মিক হিসেবে পরিচয় দিই তাদের ভেবে দেখা উচিৎ,আমাদের ফেসবুকীয় কর্মকাণ্ড ধর্মবিশ্বাসের উপাদান থেকে সৃষ্ট না হুজুগের বহিঃপ্রকাশ?

মিডিয়া কোন ব্যক্তির মর্যাদার মানদণ্ড হতে পারে না। কিন্তু বর্তমানে এই হুজুগে পড়া কিবোর্ড যোদ্ধারা এটাকেই মানদণ্ড বিচার করছে। তাদের কারণে সোসাল মিডিয়ায় ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে একধরনের জনমত তৈরি হচ্ছে। আর এই হুজুগে সৃষ্ট জনমতটাই হলো সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর দিক। এজন্য facebook কে আমি social media বলি না, এটা এখন unsocial মিডিয়া।

জনগণকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু জনমতকে নয়। কারণ জনগণকে যা খাওয়ানো হয় সেটাই সে প্রসব করে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ