মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫ ।। ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১১ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য-সমঝোতা কতদূর? গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খেলাফত মজলিস ঢাকা মহানগরী উত্তর-এর সমাবেশ  আদর্শিক বিরোধে গণ-অভ্যুত্থানে কারো অবদান অস্বীকার করা উচিত নয় : মাহফুজ আলম ইসলামি চার রাজনৈতিক দলের লিয়াঁজো কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত ‘স্বৈরতন্ত্র ও স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপের জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’ মোবাইলে লাউডস্পিকারে কথা বলা; ইসলাম কি বলে: শায়খ আহমদুল্লাহ জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার বিস্ফোরণ: রাষ্ট্রপতি মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে ড. শোয়াইব আহমদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন প্রধান উপদেষ্টা সব ধরনের দূষণ রোধে আলেম-ওলামার সহযোগিতা চায় সরকার

এখন মনে হচ্ছে ‘ফেসবুক’ চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

|| ইমতিয়াজ মাসরুর ||

এখন মনে হচ্ছে 'ফেসবুক' চরম অসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। কোন কিছু অনুসন্ধান বা যাচাই-বাছাই না করে হঠাৎ কোন ব্যক্তি সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য করা, সম্মানিত ব্যক্তিদের সামান্য ভুল নজরে আসার সাথে সাথে তাদের নিয়ে মূর্খতা সুলভ সমালোচনা করা । এধরনের বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক অসুস্থ কর্মকান্ডের মহড়া চলছে এই ফেসবুকে।

ড. মুহাম্মদ সলিমুল্লাহ খান বলেন, ‘ধর্মের দুটো উপাদান রয়েছে। এক. বিশ্বাস। দুই.হুজুগ।’

এখন আমরা যারা নিজেদেরকে ধার্মিক হিসেবে পরিচয় দিই তাদের ভেবে দেখা উচিৎ,আমাদের ফেসবুকীয় কর্মকাণ্ড ধর্মবিশ্বাসের উপাদান থেকে সৃষ্ট না হুজুগের বহিঃপ্রকাশ?

মিডিয়া কোন ব্যক্তির মর্যাদার মানদণ্ড হতে পারে না। কিন্তু বর্তমানে এই হুজুগে পড়া কিবোর্ড যোদ্ধারা এটাকেই মানদণ্ড বিচার করছে। তাদের কারণে সোসাল মিডিয়ায় ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে একধরনের জনমত তৈরি হচ্ছে। আর এই হুজুগে সৃষ্ট জনমতটাই হলো সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর দিক। এজন্য facebook কে আমি social media বলি না, এটা এখন unsocial মিডিয়া।

জনগণকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু জনমতকে নয়। কারণ জনগণকে যা খাওয়ানো হয় সেটাই সে প্রসব করে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ