রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টিকারী বক্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায় হেফাজতের চার রাহবার সিরাতে মুস্তাকিমের পথ প্রদর্শক ছিলেন: হেফাজত আমির শ্রীমঙ্গলে খেলাফত মজলিসের সিরাতুন্নবী (সা.) সম্মেলন ‘পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির বিকল্প নেই’ ডাকসু-জাকসুর প্রভাব জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে, আশা জামায়াত আমিরের

হাফেজ এজহার ধর্মপুরীর ইন্তেকালে আল্লামা বাবুনগরীর শোক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: হাফেজ গড়ার কারিগর হযরত হাফেজ মুহাম্মদ এজহার ধর্মপুরীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব, হাটহাজারী মাদরাসার প্রধান শায়খুল হাদীস ও শিক্ষাসচিব আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী।

গত ১২ সেপ্টেম্বর (রবিবার) সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক শোকবার্তায় আল্লামা বাবুনগরী বলেন- খাদেমুল কুরআন হজরত হাফেজ এজহার রহ. ছিলেন হাফেজ গড়ার কারিগর। জামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগর মাদরাসা, কৈয়গ্রাম মাদরাসা, আজাদী বাজার মাদরাসা ও ধর্মপুর মাদরাসায় তিনি শিক্ষকতার গুরু দায়িত্ব আঞ্জাম দিয়েছেন। পুরো জীবন তিনি কুরআনের খেদমতেই ব্যয় করেছেন। তৈরী করেছেন হাজার হাজার হাফেজে কুরআন। তিনি আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন উস্তাদ ছিলেন। হুজুরের ইন্তেকালে আমি গভীরভাবে শোকাহত।

স্মৃতিচারণ করে হেফাজত মহাসচিব বলেন- হাফেজ এজহার ধর্মপুরী হুজুরের নিকট আমি পবিত্র কুরআন শরীফ হিফজ করেছি। এবং হিফজ শেষ করার পর এক বৈঠকে আমি পুরো কুরআন শরীফ হুজুরকে শুনিয়েছি। এক বৈঠকে পুরো কুরআন শরীফ শুনানোর কারণে হুজুর আমার উপর অনেক খুশী হয়েছিলেন ও প্রাণখুলে সবসময় আমার জন্য দুআ করতেন। তিনি আমাকে খুব বেশি মুহাব্বত করতেন। বিভিন্ন মজলিসে আমাকে নিয়ে তিনি গর্ব করতেন। আজকের দিনে হুজুরকে আমার খুব স্মরণ হচ্ছে।

শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী আরো বলেন- হাফেজ এজহার রহ. ছিলেন একজন আদর্শবান ও যোগ্য উস্তাদ। পিতৃস্নেহে তিনি ছাত্রদের পড়াতেন। কুরআনের জন্য তাঁর খিদমাত চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কুরআনের গুরু খিদমাত আঞ্জাম দেয়ার বরকতে মরেও তিনি অমর হয়ে থাকবেন, ইনশাআল্লাহ।

উল্লেখ্য, গত ১২ সেপ্টেম্বর রাত ১০ টায় ফটিকছড়ি আজাদী বাজার মাদরাসা মাঠে হাজার হাজার ছাত্র ও শুভাকাঙ্ক্ষীর উপস্থিতিতে তাঁর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

এমডব্লিউ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ