বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫ ।। ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১০ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
আ. লীগ নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়া পর্যন্ত অবস্থান চলবে: হাসনাত জুলাই গণহত্যা: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন সরকারের মধ্যস্থতায় হামিদের পালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে: নুর আ. লীগের বিচারে সরকারের নতুন উদ্যোগ, জানালেন উপদেষ্টা স্কুলে নৈতিক শিক্ষা ছোট থেকেই দেয়া উচিত : মাসউদুল কাদির সিলেটে খেলার মাঠ নিয়ে বিএসএফ-স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা যৌতুকবিহীন বিয়ে করায় ২০ নবদম্পতিকে উপহার দিল জামায়াত আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আলেমবিদ্বেষী বক্তব্যে ফটিকছড়িতে উমামা ফাতেমাকে অবাঞ্চিত ঘোষণা সমমনা ইসলামী জোটের বৈঠকে ৩০০ আসনে একক প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত

মোবাইল নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন করা যাবে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নম্বর ঠিক রেখে মোবাইল ফোন অপারেটর পরিবর্তন তথা এমএনপি (মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি) সেবা চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়। খুব শিগগির গ্রাহকরা তাদের চাহিদামাফিক রবি থেকে গ্রামিণ, গ্রামিণ থেকে বাংলালিংক এভাবে যেটাতে ইচ্ছে পরিবর্তন করতে পারবে।

এর আগে ২০১৩ সালের ১৩ জুন বিটিআরসির দেয়া এক নির্দেশনায় মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোকে পরবর্তী সাত মাসের মধ্যে এমএনপি চালু করতে বলা হয়। নির্দেশনায় এমএনপি চালুর জন্য তিন মাসের মধ্যে সব অপারেটরকে একটি কনসোর্টিয়াম গঠন করতে বলা হয়। কনসোর্টিয়াম পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে এমএনপি সিস্টেম গড়ে তুলতে কাজ করে।

বেঁধে দেয়া সময় ২০১৪ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝিতে শেষ হলেও চালু হয়নি এমএনপি। পরবর্তী সময়ে এমএনপি চালুর জন্য একই বছরের মে মাসে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে দেয় বিটিআরসি। ওই কমিটিকে এ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

কমিটি কাজের জন্য কয়েক দফা সময় বাড়িয়ে আগস্ট মাসে প্রতিবেদন দেয়। সেটি ছিল অন্তবর্তীকালীন প্রতিবেদন। ওই প্রতিবেদনে এমএনপি চালু করতে পাঁচ বছর সময় প্রয়োজন বলে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম তার ফেসবুকে বলেন, ‘এমএনপি সেবার জন্য সব অনুমোদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। বাকি আছে কেবল আনুষ্ঠানিকতা। মোবাইল অপারেটরদের গ্রাহক পর্যায়ে এ সেবা দেয়ার জন্য কারিগরি (টেকনিক্যাল) বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে সর্বোচ্চ ছয় থেকে নয় মাস সময় লাগতে পারে। এর মধ্যে জনগণকে তারা এ সেবা দিতে পারবে বলে আশা রাখি।’

গত বছরের মে মাসে প্রধানমন্ত্রী এমএনপি সেবার চূড়ান্ত অনুমোদন দিলেও পরবর্তী সময়ে গাইডলাইন আবারও সংশোধন করা হয়।

ভয়েস কল ও ইন্টারনেটের উচ্চমূল্য, দুর্বল নেটওয়ার্ক কাভারেজ, নেটওয়ার্ক সমস্যা, ভয়েস কলের নিম্নমান, গ্রাহক সেবার অসন্তুষ্টি মেটাতে এমএনপি সেবা চালুর উদ্যোগ নেয় টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।

 ১৯৮০র দশকে ফিলিস্তিনের জন্য লড়াই করেছিল যে বাংলাদেশি যোদ্ধারা


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ