রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
জাগো হে কওমি তারুণ‍্য! রাতেই ঢাকাসহ তিন অঞ্চলে ঝড়ের আভাস অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হতে হবে উদ্বৃত্ত সৃষ্টি: বাণিজ্য উপদেষ্টা চবির আরবি বিভাগের নতুন সভাপতি অধ্যাপক ড. গিয়াস উদ্দিন তালুকদার ডেঙ্গুতে একদিনে ১২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৪০ সিরাতকে ধারণের মাধ্যমেই সত্যিকার পরিবর্তন সম্ভব: ধর্ম উপদেষ্টা সিরাতুন্নবী (সা.) সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতার লাইভ ড্র অনুষ্ঠান ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে রাজনৈতিক দলগুলো: প্রেসসচিব আফগানিস্তানের এক ইঞ্চি মাটিও নিয়ে কোনো চুক্তি নয়: প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা

বন্দী উইঘুর মুসলিম নেতা জিতলেন মানবাধিকার পুরস্কার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ilham-tothiআওয়ার ইসলাম: চীনের কারাগারে বন্দী উইঘুর মুসলিম নেতা ও বুদ্ধিজীবী ইলহাম তাহতি মানবাধিকার পুরস্কার জিতেছেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ ১০টি মানবাধিকার সংস্থার জোট তাকে এ পুরস্কার প্রদান করেছে।

২০১৪ সালে ইলহাম তাহতিকে বিচ্ছিন্নতাবাদ ও সন্ত্রাসবাদে সমর্থনের অভিযোগ এনে  আজীবন কারাদণ্ড দিয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ।

গতকাল জেনেভায় এক অনুষ্ঠানে মানবাধিকার সংস্থাগুলোর জোট তাদের বার্ষিক ‘মার্টিন এনালস’ নামের পুরস্কার দেয় ইলহাম টহতিকে। কিন্তু তাকে এ পুরস্কার দেয়ার সমালোচনা করে চীন বলেছে, ইলহামের মামলার সাথে মানবাধিকারের কোনো সম্পর্ক নেই।

বেইজিংয়ের মিনজু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তাহতি, চীনের জাতিগত নীতির স্পষ্ট সমালোচক ছিলেন, বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াংয়ের মুসলিমদের ওপর চীন সরকারের আচরণের কড়া সমালোচক তিনি।

তবে সংখ্যালঘু উইঘুর সম্প্রদায়ের ব্যাপারে মধ্যপন্থী কণ্ঠস্বর হিসেবে চীনের বাইরে তার ব্যাপক সুনাম রয়েছে ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দুই দিনের এক শুনানির পর তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়।

বিচ্ছিন্নতাবাদে সমর্থন, জাতিগত উসকানি, সন্ত্রাসবাদে মদদ এবং সরকারের সমালোচনার অভিযোগ তোলা হয় তার বিরুদ্ধে। তাহতি সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

উইঘুর সম্প্রদায়ের ওপর চীন সরকার বরাবরই কঠোর। সেখানে মুসলিমদের রোজা রাখা নামাজ পড়া এবং দাড়ি রাখা পর্যন্ত সরকারিভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু এত কঠোরতার মধ্যেই চীনা মুসলিমরা ধর্ম পালন করে যাচ্ছে।

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ