বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ২ পৌষ ১৪৩২ ।। ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহকে একটি প্রাডো ব্র্যান্ডের গাড়ি উপহার দিয়েছেন এক ভক্ত তারেক রহমানের ফ্লাইটে দেশে ফিরতে নেতাকর্মীদের হিড়িক, সব টিকিট বিক্রি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভারতের 'নসিহত' অগ্রহণযোগ্য: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের ‘সন্ত্রাসীদের’ বিরুদ্ধে ‘মামলা না থাকলেও’ গ্রেপ্তারের নির্দেশ ৬ দফা দাবিতে ঐক্যবদ্ধ বিবৃতি দিল ছাত্রশিবিরসহ ১৮ ছাত্রসংগঠন ২০ ফেব্রুয়ারি শুরু একুশে বইমেলা আশার বাণী নয়, প্রধান উপদেষ্টার কাছে মানুষ পদক্ষেপ দেখতে চায়: অধ্যক্ষ ইউনুস মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীবকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শীর্ষ আলেমদের সমর্থন এমন কিছু ঘটবে যা সারাদেশ কাঁপাবে, বান্ধবীকে শুটার ফয়সাল দাড়ি-টুপিকে রাজাকারের প্রতীক বানানোর ইস্যুতে হেফাজতের তীব্র প্রতিবাদ

গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির মেয়াদ আছে আর ৩ বছর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: মাত্র তিন বছর পর শেষ হয়ে যাবে গঙ্গার ঐতিহাসিক পানিবণ্টন চুক্তির মেয়াদ। ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর ইতিবাচক মনোভাবের ফল এই ত্রিশ বছরমেয়াদি ঐতিহাসিক গঙ্গা পানিচুক্তি।

১৯৯৬ সালে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী সেই সময়ের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে গঙ্গার পানি প্রবাহের গতি মাপা হচ্ছিল। চুক্তি নবায়নের সময় পানির সঠিক প্রবাহ জানতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ।

শুক্রবার (৩ মার্চ) কলকাতায় যৌথ নদী কমিশনের বৈঠক শেষে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের সদস ড. মোহাম্মদ আব্দুল হোসেন এ কথা জানিয়েছেন।

চুক্তিতে বলা হয়, গঙ্গার পানি যে ব্যারেজ দিয়ে ভাগ হবে সেই ফারাক্কায় গঙ্গার পানির নাব্য যদি ৭০ হাজার কিউসেকের কম হয়, তবে বাংলাদেশ ও ভারত মোট পানির ৫০ শতাংশ হারে ভাগ করবে।

তবে নাব্য ৭৫ হাজার কিউসেক হলে বাংলাদেশ পাবে ৩৫ হাজার কিউসেক এবং ভারত পাবে অবশিষ্ট। আর নাব্য ৭৫ হাজার কিউসেকের বেশি হলে ভারত পাবে ৪০ হাজার কিউসেক, বাকি পুরো পানি পাবে বাংলাদেশ।

এর মধ্যে শেষ শর্ত অনুযায়ী এখন পানি পাচ্ছে বাংলাদেশ। নদী বিশেষজ্ঞরা এই ভাগকে অত্যন্ত ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন।

১ জানুয়ারি থেকে ৩১-মে পর্যন্ত গঙ্গার পানি প্রবাহের নিশ্চিত ভাগ পাচ্ছে কি-না এর জন্য গঠন করা হয় যৌথ নদী কমিশন। সেই কমিশন নিয়ম করে বিজ্ঞানসম্মতভাবে পানির ভাগ নিশ্চিত করে। বছরে তিনবার বৈঠকে মিলিত হয়ে চুক্তি অনুযায়ী পানি দেয়া-নেয়া হচ্ছে কি-না সেটাও দেখছেন সংশ্লিষ্ট কমিশনের সদস্যরা।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ