শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫ ।। ৭ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২৯ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিল ২৩ রাজনৈতিক দল ওয়ান উম্মাহ সোসাইটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও উসামা ওমরের কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত ফেনী-২ আসনে নির্বাচন করবেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মঞ্জু গুম-খুনের জন্য হাসিনার বিচার আবশ্যক: মির্জা ফখরুল ডাকসু নির্বাচনে নারী প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের নিন্দা সাদিক কায়েমের মেঘনা নদী থেকে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ উদ্ধার চট্টগ্রামে চোর সন্দেহে শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে হত্যা, দুইজন আহত ঋতুরাজ শরৎ: মানুষ ও প্রকৃতির উচ্ছ্বাস হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

আমার গ্রামে কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ পাইনি: তথ্যমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমার গ্রামে আগে দেখতাম যে, কোরবানি করে না এমন মানুষ থাকত।

আমাদের ইসলাম ধর্মের রীতি অনুযায়ী যারা কোরবানি করে না তাদেরকে পশুর মাংস বিতরণ করতে হয়। আমার গ্রামে অর্থাৎ আমার পাড়ায় আমি কোরবানির মাংস বিতরণ করার জন্য মানুষ পাইনি। পাশে অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে হয়েছে মাংস বিতরণ করার জন্য।

আজ বুধবার (১৩ জুন) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে 'এক নজরে বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০' মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, পত্রিকায় নিউজ এসেছে, গত বছরের তুলনায় ৮ লাখ বেশি পশু কোরবানি হয়েছে। তবে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কম হওয়ার কারণে চামড়া অনেকে পুঁতে ফেলেছে, এমন ঘটনা ঘটেছে এবং চামড়ার মূল্য কম হওয়ার কারণে যারা খুচরা ক্রেতা আছেন তারা অনেকে কিনতে যায়নি।

তিনি বলেন, আমি গ্রামের বাড়িতেই কোরবানি করি। আমার গ্রামেও গত বছরের তুলনায় এ বছর কোরবানি বেশি হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, যারা চামড়া সংগ্রহ করেছে তাদের পরিসংখ্যান ভুল হতে পারে। কারণ চামড়া সংগ্রহ কম হয়েছে। তাদের পরিসংখ্যান দিয়ে কোরবানি পশুর পরিসংখ্যান করা যাবে না।

যারা চামড়ার ব্যবসা করে তাদের কাছে চামড়ার পরিসংখ্যান কমই থাকবে। কারণ চামড়ার সংগ্রহ যেভাবে হওয়া প্রয়োজন ছিল, ঠিক সেভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি না। কারণ চামড়ার দামটা অনেক কম।

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বিএনপি সবসময় বিদেশিদের কাছে ছুটে যায়, বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের কাছে, বিভিন্ন বিদেশি সংস্থার কাছে তাদের দৌড়ঝাঁপ। এদেশের মালিক হচ্ছে এদেশের জনগণ। এদেশের জনগণই ক্ষমতার মালিক এবং তারাই প্রতিনিধি নির্বাচন করে। এ দেশে কোনো বিদেশি রাষ্ট্রদূত কিংবা কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি কাউকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসানোর অধিকার রাখে না।

তিনি আরও বলেন, আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে তাদের নাক গলানো সমীচীন নয়। গলাতে না চাইলেও বিএনপি তাদের নাকটা নিয়ে ওদের কাছে যায়। এটি দেশকে ছোট করার শামিল। আমি বিএনপিকে অনুরোধ করব, বিদেশিদের কাছে দৌড়ঝাঁপ না করে জনগণের কাছে যাওয়ার জন্য। তাহলে সেটি বিএনপির জন্য মঙ্গল হবে।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ