রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১৭ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে তাবলিগের শুরায়ি নেজাম ঘূর্ণীঝড় মেলিসায় ক্যারিবীয় অঞ্চলে ৫০ জনের মৃত্যু জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা সচিবালয়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল পঞ্চগড়ে বন্ধ হাসপাতাল চালু করতে জামায়াতের ১০ লাখ টাকা সহায়তা অবশেষে শাপলা কলি প্রতীকই নিচ্ছে এনসিপি ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার পরিকল্পনা এনসিপির, ঢাকার আসনে লড়বেন নাহিদ পরিবেশকে প্রভাবমুক্ত রেখে সমন্বিত যোগাযোগ ব‍্যবস্থা তৈরির আহ্বান জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর ইস্যুতে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা অবিলম্বে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা করুন: জাতীয় মূল্যবোধ সংরক্ষণ পরিষদ

রাশিয়াকে দুর্বল করতে হবে: জেলেনস্কি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, যুদ্ধ শেষ করতে রাশিয়া আলোচনায় রাজি নয়, কেননা দেশটি এখনও নিজেকে শক্তিশালী বোধ করে।

দোভাষীর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের করপোরেট নেতাদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। খবর আলজাজিরার।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমাদের রাশিয়াকে দুর্বল করতে হবে এবং বিশ্বের তা করার কথা।

ইউক্রেন যুদ্ধক্ষেত্রে যা করার তা করছে বলে মনে করেন জেলেনস্কি।

এখন রাশিয়াকে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল করতে দেশটির বিরুদ্ধে আরও কঠিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানান তিনি।

ব্যবসায়ী নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থা থেকে রাশিয়াকে সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন করা প্রয়োজন।

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেন রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত বলে জানান জেলেনস্কি।

তিনি বলেন, আমরা রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত আছি, তবে তা ‘স্বাধীনতার বিনিময়ে’ নয়।

এদিকে বুধবার ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছিলেন, আলোচনা প্রক্রিয়া থেকে কিয়েভ নিজেকে বের করে নিয়েছে বলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে এখন কোনো ধরনের বৈঠক সম্ভব নয়।

একই দিনে আঙ্কারায় রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছিলেন, মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে আলোচনা পুনরায় শুরু হওয়ার পর পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক হতে পারে।

রাশিয়া ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু করে। প্রথমদিকে রুশ সেনারা কিয়েভের কাছাকাছি চলে গেলেও সেখান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। পরে জানানো হয় পরিবর্তন এসেছে তাদের যুদ্ধের পরিকল্পনায়। জানানো হয়, এখন দক্ষিণ ও পূর্ব ইউক্রেন দখলই মস্কোর অন্যতম লক্ষ্য।

এর পরই এ অঞ্চলে ব্যাপক হামলা চালাতে থাকে রুশ সেনারা। এর মধ্যে বড় ধরনের সাফল্য ধরা দেয় তাদের হাতে। দীর্ঘদিনের চেষ্টার পর বন্দরনগরী মারিওপোল নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয় রাশিয়া। এখন দেশটি দোনবাসের লুহানস্কের অধিকাংশ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়েছে।

এনটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ