মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫ ।। ১০ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
মাওলানা যাইনুল আবিদীন রচিত ‘আমাদের নবীজি’ গ্রন্থের পাঠ উন্মোচন অনুষ্ঠিত  রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে যুক্তরাজ্যসহ ১১ দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকে সুকুক বিষয়ে শরিয়াহ প্রস্তাবনা প্রদান হিজাব ও দাড়ি নিয়ে বৈষম্য, জড়িতদের শাস্তি দাবি হেফাজতের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ : পীর সাহেব চরমোনাই ফজলুর রহমান সময় চাইলেন ৭ দিন, বিএনপি দিল ২৪ ঘণ্টা দাড়ি রাখায় শাস্তি প্রদান ধর্মীয় অধিকার কেড়ে নেওয়ার শামিল: জমিয়ত ফেসবুকের অন্যায্য আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করলেন ইবনে শাইখুল হাদিস অভিযুক্ত শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুন: ইসলামী আন্দোলন মহিলা ইউনিট বগুড়ায় সমকামিতা ও এলজিবিটিকিউ এজেন্ডার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

হিন্দুদের সমর্থনে হিজাব নিষেধাজ্ঞার ওপর জোর তাগিদ দিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: হিজাবের ওপর নিষেধাজ্ঞাকে সমর্থন করে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, স্কুল কলেজে মেয়েদের ধর্মীয় পোশাকের পরিবর্তে ইউনিফর্ম পরা উচিত।

প্রায় দেড় মাস যাবত হিজাব বিতর্ক নিয়ে উত্তাল ভারতের কর্ণাটক। ভারতের রাজনৈতিক মহলে এই ইস্যুটি ঝড় তুলেছে। আদালতে বিষয়টি বিচারাধীন। গত সোমবার (২১ ফেব্রুয়ারি) এই বিতর্ক নিয়ে মুখ খুলেছ কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

ব্যক্তিগত মত প্রকাশ করে শাহ বলেন, ‘আমি মনে করি স্কুলে একটি নির্দিষ্ট ড্রেস কোড মানা উচিত সব ধর্মের পড়ুয়াদেরই।’ সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে অমিত শাহ আরও বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত দেশকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আমরা সংবিধানের ভিত্তিতে চলব নাকি ব্যক্তিগত ইচ্ছার ভিত্তিতে।’

অমিত শাহ আরও বলেছেন, ‘এটা আমার ব্যক্তিগত বিশ্বাস যে, সব ধর্মের মানুষকেই স্কুলের ড্রেস কোড মেনে নেওয়া উচিত। বিষয়টি এখন আদালতে রয়েছে এবং আদালতে এই বিষয়টির ওপর শুনানি হচ্ছে। আদালত যা সিদ্ধান্ত নেয় তা সকলের অনুসরণ করা উচিত।’

উল্লেখ্য, কর্ণাটকের ঘটনায় রাস্তায় নেমেছিলেন আলিগড় শিক্ষার্থীরা। হাতে পোস্টার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে আলিগড়ের পড়ুয়ারা কর্ণাটকের বিক্ষোভকারীদের সমর্থনে স্লোগান তুলেছিলেন।

গত ডিসেম্বরে হিজাব পরিহিত কিছু মুসলিম শিক্ষার্থীকে কর্ণাটকের উদুপির একটি সরকারি কলেজে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে একাধিক কলেজে সেরকম নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

গত কয়েকদিনে সেই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। তারমধ্যে একগুচ্ছ আবেদন দায়ের হয় হাইকোর্টে। মামলাটি এখন বিচারাধীন। এই আবহে কর্ণাটক হাইকোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ এবং রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী হিজাব ও গেরুয়া শাল ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে। সূত্র: ইকনা

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ