বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬ নড়াইল-২ এনপিপির চেয়ারম্যানকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ ঢাকাস্থ বাজিতপুর-নিকলী উলামা পরিষদের মতবিনিময়, কর্মসূচি গ্রহণ মিসরে বাংলাদেশি ছাত্রদের সংগঠন ‘ইত্তিহাদ’-এর নতুন কমিটি দাওরায়ে হাদিস সনদধারীদের নিয়োগে ধর্ম উপদেষ্টার ডিও লেটার

হিন্দুদের সমর্থনে হিজাব নিষেধাজ্ঞার ওপর জোর তাগিদ দিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: হিজাবের ওপর নিষেধাজ্ঞাকে সমর্থন করে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, স্কুল কলেজে মেয়েদের ধর্মীয় পোশাকের পরিবর্তে ইউনিফর্ম পরা উচিত।

প্রায় দেড় মাস যাবত হিজাব বিতর্ক নিয়ে উত্তাল ভারতের কর্ণাটক। ভারতের রাজনৈতিক মহলে এই ইস্যুটি ঝড় তুলেছে। আদালতে বিষয়টি বিচারাধীন। গত সোমবার (২১ ফেব্রুয়ারি) এই বিতর্ক নিয়ে মুখ খুলেছ কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

ব্যক্তিগত মত প্রকাশ করে শাহ বলেন, ‘আমি মনে করি স্কুলে একটি নির্দিষ্ট ড্রেস কোড মানা উচিত সব ধর্মের পড়ুয়াদেরই।’ সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে অমিত শাহ আরও বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত দেশকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আমরা সংবিধানের ভিত্তিতে চলব নাকি ব্যক্তিগত ইচ্ছার ভিত্তিতে।’

অমিত শাহ আরও বলেছেন, ‘এটা আমার ব্যক্তিগত বিশ্বাস যে, সব ধর্মের মানুষকেই স্কুলের ড্রেস কোড মেনে নেওয়া উচিত। বিষয়টি এখন আদালতে রয়েছে এবং আদালতে এই বিষয়টির ওপর শুনানি হচ্ছে। আদালত যা সিদ্ধান্ত নেয় তা সকলের অনুসরণ করা উচিত।’

উল্লেখ্য, কর্ণাটকের ঘটনায় রাস্তায় নেমেছিলেন আলিগড় শিক্ষার্থীরা। হাতে পোস্টার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে আলিগড়ের পড়ুয়ারা কর্ণাটকের বিক্ষোভকারীদের সমর্থনে স্লোগান তুলেছিলেন।

গত ডিসেম্বরে হিজাব পরিহিত কিছু মুসলিম শিক্ষার্থীকে কর্ণাটকের উদুপির একটি সরকারি কলেজে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে একাধিক কলেজে সেরকম নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

গত কয়েকদিনে সেই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। তারমধ্যে একগুচ্ছ আবেদন দায়ের হয় হাইকোর্টে। মামলাটি এখন বিচারাধীন। এই আবহে কর্ণাটক হাইকোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ এবং রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী হিজাব ও গেরুয়া শাল ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে। সূত্র: ইকনা

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ