শনিবার, ৩০ আগস্ট ২০২৫ ।। ১৫ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
পাগলা মসজিদের সিন্দুকে রেকর্ড ১২ কোটি টাকা ইসলামিক ল' রিসার্চ সেন্টারের ২৭তম এজিএম অনুষ্ঠিত শাপলার চেতনা আগামীর বাংলাদেশের মাইলফলক: ইবনে শাইখুল হাদিস ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ঘোষণা ‘নুরের ওপর হামলায় দেশের নেতৃত্ব নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে ’ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবার নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে: মির্জা ফখরুল জুলাই আন্দোলনের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে : খেলাফত মহাসচিব ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের যেকোনো প্রচেষ্টা প্রতিহত করা হবে: ইসলামী আন্দোলন মহাসচিব শিক্ষার মানোন্নয়ন ও নববি মানস গঠনে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি: মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া জাতীয় পার্টিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিষিদ্ধের দাবি রাশেদের

সু চি’র পতনে যা বললেন রোহিঙ্গা নেতারা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে মিয়ানমারের বেসামরিক সরকার এবং সামরিক বাহিনীর মধ্যে গত কয়েকদিন ধরে দ্বন্দ্ব ও উত্তেজনা চলছিলো। এই প্রেক্ষাপটে সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোরে রাজধানী নাইপিদোতে অভিযান চালিয়ে দেশটির ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নেত্রী অং সান সু চি এবং দলটির জেষ্ঠ্য নেতাদের আটক করে সেনাবাহিনীর সদস্যরা।

এ ঘটনায় দেশটির রাখাইন রাজ্য (আরাকান) থেকে পালিয়ে কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মাঝে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। সর্বশেষ গত ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টসহ এর আগে বিভিন্ন সময়ে দেশটির সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে এসেছিলো

এ সকল রোহিঙ্গা নাগরিক। কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি ক্যাম্পে এখন বসবাস করছে প্রায় ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা নাগরিক।

এ ঘটনায় কক্সবাজারে বসবাসকারি রোহিঙ্গাদের মধ্যে কেউ কেউ খুশি হয়েছেন বলে অভিমত জানিয়েছেন। তারা বলছেন, এর আগে ক্ষমতায় এসে অং সান সু চি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। রোহিঙ্গাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা না করে নীরব দর্শকের ভুমিকা পালন করেছেন। বেঈমানের পতন হওয়ায় এ ঘটনায় তারা খুশি হয়েছেন।

এদিকে, রোহিঙ্গাদের মধ্যে কেউ কেউ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দাবি জানিয়ে বলছেন, সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সেনাবাহিনী দেশটিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার ফলে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন অনিশ্চিতের মুখে পড়েছে। এখন প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াটি আরো বিলম্বিত হবে। তবে তাদের সবারই দাবি, নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি দিয়ে রোহিঙ্গাদের দেশটিতে প্রত্যাবাসনের।

-কেএল


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ