রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ১৩ পৌষ ১৪৩২ ।। ৮ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
‘হাদির হত্যাকারীদের আটকে ব্যর্থতা সরকারের অনেক অর্জনকে ম্লান করবে’ কুমিল্লা–৭ (চান্দিনা) আসনে খেলাফত মজলিসের মনোনয়ন পেলেন মাওলানা সোলায়মান খান জামায়াতের সঙ্গে জোটে আপত্তি জানিয়ে নাহিদ ইসলামকে এনসিপির নেতাদের চিঠি ৬ মাসেরও বেশি সময় ধরে হাদি হত্যার পরিকল্পনা: তদন্তকারী সংস্থা আমি চলে গেলেও আপনারা ইনসাফের লড়াই থামাবেন না : জাবের এবার রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য ‘গাইডলাইন কর্মশালা’ করবে আস-সুন্নাহ এনসিপি ছাড়লেন তাসনিম জারা, নির্বাচন করবেন স্বতন্ত্র পাগলা মসজিদের দানবাক্সে হাদি হত্যার বিচার চেয়ে চিঠি ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমি ইসলামের পক্ষের দুটি ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী’ ফেনীর আল-জামিয়া আল-মাদানিয়ার ইসলাহি মজলিস ও আবনা সম্মেলন ৩ জানুয়ারি

৩ বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে বৈঠকে রাষ্ট্রপতি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মুহা. আব্দুল হামিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনা বাহিনী, নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনীর প্রধান।

আজ বুধবার দুপুরে সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল নিজামউদ্দিন আহমেদ ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত বঙ্গভবনে যান।

সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, রাষ্ট্রপতি সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে বাহিনীর সব সদস্যকে অভিনন্দন জানান।

রাষ্ট্রপতি বলেন,  মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে গড়ে ওঠা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও ইতিবাচক অবদান রাখছে। সশস্ত্র বাহিনী দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এতে বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।

আবদুল হামিদ তিন বাহিনীর কৌশলগত উন্নয়নসহ সার্বিক উন্নয়ন ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন। এবং ভবিষ্যতে সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাতে তিন বাহিনী প্রধানের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

তিন বাহিনী প্রধানরা এ সময় নিজ নিজ বাহিনীর সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করেন। এরপর থেকে প্রতিবছর ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ