রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
সিলেটে ১ মাস ধরে নিখোঁজ আবিদুল মিয়া সিলেট মহানগরীর ২০নং ওয়ার্ড যুব জমিয়তের আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা

যে কারণে জার্মানিতে বসবাস করছেন বিন লাদেনের দেহরক্ষী!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ওসামা বিন লাদেনের এক সময়ের দেহরক্ষী একজন তিউনিসিয়ার ব্যক্তি ১৯৯৭ সাল থেকে জার্মানিতে বাস করছেন। এমনকি ওই ব্যক্তি প্রতি মাসে এক হাজার ১৬৮ ইউরো কল্যাণভাতাও পান।

জার্মানির ডানপন্থী অলটারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) সামি এ. নামের ওই ব্যক্তির ব্যাপারে জানতে চাওয়ার পর দেশটির একটি আঞ্চলিক সরকার এ তথ্য জানিয়েছে।

তবে গোপনীয়তার কারণে ওই ব্যক্তির পুরো নাম প্রকাশ করেনি জার্মানির মিডিয়া। সামি জিহাদের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু তাকে তিউনিসিয়ায়ও ফেরত পাঠানো হয়নি এই ভয়ে যে সামি সেখানে গেলে নির্যাতিত হতে পারেন।

সামি ২০০০ সালে আফগানিস্তানে বিন লাদেনের দেহরক্ষী ছিলেন। এ ঘটনায় ২০০৫ সালে জার্মানির একটি সন্ত্রাসবিরোধী আদালত সামিকে কয়েক মাসের জেল দেয়। সামি এ অভিযোগ অস্বীকার করলেও সাক্ষীদের জবানবন্দির ভিত্তিতে তাকে জেল দেন আদালত।

পরে ২০০৬ সালে আল-কায়েদা সম্পৃক্ততার কারণে সামি এ. আবার তদন্ত কর্মকর্তাদের রাডারে আসেন। তবে তখন তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়নি।

এদিকে নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে ২০০৭ সালে তার রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। সামিকে প্রতিদিন একটি পুলিশ স্টেশনে রিপোর্ট করতে হয়।

জার্মান সরকারের তথ্য অনুযায়ী সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা উত্তর আফ্রিকায় নির্যাতনের শিকার হন। তাই তিউনিসিয়া ও তার আরব প্রতিবেশী দেশগুলোতে অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে নিরাপদ মনে করে না জার্মানি।

এইচজে

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ