বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ।। ৮ পৌষ ১৪৩২ ।। ৪ রজব ১৪৪৭

শিরোনাম :
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজ শাখার সহ-সভাপতি গ্রেপ্তার গ্রেপ্তার নিরীহ সমালোচনাকারীদের মুক্তি না দিলে ক্ষোভ বাড়বে: হেফাজতে ইসলাম‎ ভারত ও পাকিস্তান থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা না বাড়লে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় পুলিশ দল ব্যবস্থা নিলেও নির্বাচন করব: রুমিন ফারহানা হাসনাত আবদুল্লাহর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন দলীয় নেতাকর্মীরা ‘ভারত যদি বাংলাদেশে নজর দেয় - পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো জবাব দেবে’ নোয়াখালীর হাতিয়ায় চর দখল নিয়ে দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৫ ২৫ ডিসেম্বরের পর লাগাতার কর্মসূচি: ইনকিলাব মঞ্চ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সরকার কাজ করছে : অর্থ উপদেষ্টা

অাল্লাহ কীভাবে জানি আমাকে বাঁচিয়ে আনেন : সংসদে প্রধানমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম :  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে এমনই এক শ্রেণি আছে যারাভাবে আমি থাকলেই তাদের যত সমস্যা। আমাকে অনেকবার হত্যার পরিকল্পনা করা হলেও তবুও আমি মরি না। আল্লাহ কীভাবে জানি আমাকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসেন।

বুধবার জাতীয় সংসদের প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম তার সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, মরতে তো একদিন হবেই। সেটা নিয়ে আমার কোনো চিন্তা নেই। ‘জন্মিলে মরিতে হবে/ অমর কে কোথা কবে/ চিরস্থায়ী কবে নীড়/ হায়রে জীবন নদী/।’ তাই কে কত বিশেষণ দিলে সেটা নিয়েও আমার কোনো চিন্তা নাই। আমি তো মনে করি একমুখে যখন বিশেষণও দিবে, আবার যদি একটু উনিশ থেকে বিশ হয় ওই মুখে গালিও দিবে। যে হাতে মালা দিবে সেই হাতে ঢিলও মারবে। কাজেই হাজার বিশেষণ দিলেও আমার মাথা কখনও খারাপ হবে না।আমি বেতালা হব না এটা আমি বলে দিতে পারি। ওগুলো আমার ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। আমার চিন্তা একটায় দেশের মানুষ ভালো থাকুক।

তিনি বলেন, আমাকে নিয়ে বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন হাজার বিশেষণ দিলেও আমার মাথা কখনও খারাপ হবে না। আমি বেতালা হবো না এটা আমি বলে দিতে পারি। ওগুলো আমার ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। আমার চিন্তা একটাই দেশের মানুষ ভালো থাকুক।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে আরেকটি শ্রেণির মানুষ আছে। সমস্যাটা তাদের নিয়ে। গণতন্ত্রের ধারা চললে তাদের কিছুই ভালো লাগে না। যখন উন্নয়নের পথে দেশ এগিয়ে যায়, তারা উন্নয়নটা চোখে দেখে না। এরা চক্ষু থাকতে অন্ধ, কান থাকতে বধির। তাদের মাথায় একটা চিন্তায় থাকে- দেশে যদি অস্বাভাবিক সরকার থাকে, অসাংবিধানিক সরকার যদি আসে তারা মনে করে তাদের একটু গুরুত্ব বাড়ে। কারণ তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার ইচ্ছা আছে। পতাকা পাওয়ার ইচ্ছা আছে। তাদের গবেষণায় বাংলাদেশের কোনো উন্নয়নই চোখে পড়ে না। এ শ্রেণিটায় সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক। মানুষের অকল্যাণ করার জন্যই তারা সবচেয়ে ব্যস্ত।

আরএম/

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ