বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫ ।। ৬ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ২৭ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিদেশি ওমরাহ যাত্রীদের জন্য বিশেষ সেবা চালু করল সৌদি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের দক্ষিণখান থানা কমিটি গঠন গাজা সিটি দখলে অভিযানে ইসরাইল, একই পরিবারের পাঁচ জনসহ নিহত ৮১ অনুমতি ছাড়া মসজিদের ভিডিও করায় মডেলের বিরুদ্ধে মামলা ‘সৃজনশীল খেলাধুলার সংকট: আন্তর্জাতিক গবেষণার আলোকে বাচ্চাদের মেধা বিকাশে বাধা’ মাসবুক সাহু সেজদার সালামে শরিক হবে কি? নড়াইলে বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিসের দায়িত্বশীল প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল প্রাইভেটকার, নিহত ৩ রাষ্ট্রীয়ভাবে শরিয়া আইন বাস্তবায়ন না চাওয়ার বিষয়ে ইসলাম কী বলে?

রোহিঙ্গাদের জন্য তুরস্কের পক্ষ থেকে সুখবর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

হামিম আরিফ: ১ লাখ রোহিঙ্গাদের জন্য এবার তুরস্কের পক্ষ থেকে এল বড় ধরনের সুখবর। নিজেদের অর্থায়নে তুর্কি সরকার রোহিঙ্গা অঞ্চলে ক্যাম্প নির্মাণ করবে। ১ লক্ষ পরিবারের প্রত্যেকের জন্য থাকবে থাকার ঘরসহ রান্নাঘর ও টয়লেট।

একই সঙ্গে ক্যাম্পে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের জন্য তৈরি হবে প্রয়োজনমাফিক মসজিদ ও হাসপাতাল।

বিশ্লেষকরা আশা প্রকাশ করছেন এসব নির্মাণ হলে, রোহিঙ্গাদের থাকার কষ্ট ও দর্দশা অনেকটাই লাঘব হবে।

কক্সবাজার সীমান্তে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের বরাদ্দকৃত এলাকায় এ শরাণার্থী ক্যাম্প তৈরি হবে।

জানা যায়, আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেড ক্রিসেন্টের তুর্কি শাখার তত্ত্বাবধানে নির্মিত হবে এ ক্যাম্প।

দেশটি এ মর্মে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তিও করেছে। তুর্কি রেড ক্রিসেন্টের প্রেসিডেন্ট কেরেম কিনিক সম্প্রতি ওই অঞ্চলে রোহিঙ্গাদের দুঃখ-দুর্দশা নিজ চোখে প্রত্যক্ষ করেছেন এবং তাদের দুর্ভোগ দূর করার চেষ্টা করছেন। শরণার্থী শিবির তৈরির জন্য বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন তিনি।

জানা গেছে, স্টিল দিয়ে এ ঘরগুলো তৈরি করা হবে। প্রত্যেকটা ঘরের সঙ্গে একটি রান্নাঘর ও একটি টয়লেট থাকবে। শরণার্থী শিবিরটিতে একটি মসজিদ, স্কুল ও রোহিঙ্গাদের সেবা দিতে একটি হাসপাতাল থাকবে।

এক সাক্ষাৎকারে কিনিক জানান, রোহিঙ্গাদের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে গত ১৪ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকায় একটি বৈঠক করেন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে ওই বৈঠকে শরণার্থী শিবির নির্মাণে বাংলাদেশ সরকার সব ধরনের সহযোগিতার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তিনি বলেন, দীর্ঘ আলোচনার পর আমরা একটি চুক্তিতে পৌঁছেছি। কক্সবাজারে একটি অনুপম শরণার্থী শিবির তৈরি করা হবে। এটি বিশ্বে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।

সূত্র: ডেইলি সাবাহ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ