সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বরগুনার ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের বিএনপিতে যোগদানের খবরটি মিথ্যা নবীজির জীবনাদর্শ অনুসরণে জীবন আলোকিত হবে: ধর্ম উপদেষ্টা বাংলাদেশ-পাকিস্তান একে অপরকে সহযোগিতা করে যাবে–ড. ইউনূসকে জেনারেল সাহির ‘আলেম সমাজকে প্রকৃত ভূমিকা পালনে অগ্রণী হতে হবে’ ভাগ্যের পরিবর্তন চাইলে ইসলামকে ক্ষমতায় নিতে হবে: শায়খে চরমোনাই মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পথচারীর মৃত্যু, কারণ অনুসন্ধানে কমিটি গঠন ফেব্রুয়ারি নয়, জানুয়ারিতেই নির্বাচনের দাবি গণঅধিকার পরিষদের মনিগাঁও মাদরাসার প্রাক্তন ছাত্রদের পুনর্মিলনী ২৯ নভেম্বর কোনোভাবেই পতিত ফ্যাসিবাদকে সুযোগ দেওয়া যাবে না: পীর সাহেব চরমোনাই ৫ দফা দাবিতে যুগপৎ কর্মসূচি সফল করার আহ্বান জামায়াতের

হিন্দুরাও ‘রোজা’ রাখেন!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

Rajasthan Tourism_Logoআওয়ার ইসলাম ডেস্ক : ভারত যে শুধু সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গার দেশ তা নয়, সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতিও আছে কোনো কোন প্রদেশে। ভারতের রাজস্থানের বার্মার ও জয়সালমির জেলার অনেক গ্রামেই আছে ধর্মীয় সম্প্রীতির নিদর্শন। এখানে মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের জনগণ উভয়ের ধর্মের প্রতি সহানুভূশীল। হিন্দুদের দিওয়ালি ও অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যেমন মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন অংশগ্রহণ করে ঠিক তেমনি হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনও সেখানে ‘রোজা’ রাখে। অর্থাৎ রোজার মাসে মুসলমানদের মতো তারাও নির্দিষ্ট একটা সময় পানাহার থেকে বিরত থাকে।

রাজস্থানের এসব গ্রামের অনেক হিন্দু লোকজন এবারও তাই রাখছেন। শুধু তাই নয়, মুসলমান প্রতিবেশীদের মতো করে তারা মসজিদেও যান। তবে সেটা যতটা না প্রার্থনা, তারচেয়ে বেশি সংস্কৃতি। এখানকার এ নিয়ম চলে আসছে বহুকাল ধরেই। কেউ বলতে পারে না কীভাবে এ নিয়ম চর্চা করা শুরু হয়। দেশ বিভাগের পর পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশ থেকে অনেক হিন্দু আসে এ অঞ্চলে। বার্মার ও জয়সালমির জেলার অনেক গ্রামেই কে মুসলিম বা কে হিন্দু তা বোঝা যায় না। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

আওয়ার ইসলাম টোয়েন্টিফোর ডটকম / ওএস


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ