সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
ভারতের কাছে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হাসিনা-কামালকে ফেরত চাইল বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ ও জুলুমের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক রায়: বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ট্রাইব্যুনালের এই রায়কে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বললেন শেখ হাসিনা বিচারের মধ্য দিয়ে দল হিসেবে আ. লীগকে নিষিদ্ধ চায় জামায়াত ‘জজ সাহেব! ট্রাইব্যুনাল যেন চালু থাকে, হাসিনার বিচারও একদিন হবে’ নোয়াখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হাসিনাকে দেশে আনতে ভারতের কাছে আবারও চিঠি লিখব: আইন উপদেষ্টা মাওলানা ফজলুর রহমানের সঙ্গে ইবনে শাইখুল হাদিসের সৌজন্য সাক্ষাৎ এই রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে: ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব যে ৫ অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডের রায় হলো হাসিনার

প্রিন্স বন্দর বিন সাদের ইন্তেকাল

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: সৌদি আরবের প্রিন্স বন্দর বিন সাদ বিন মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।

এ খবর দিয়েছে অনলাইন আরব নিউজ। তবে কিভাবে বা কী কারণে তিনি মারা গেছেন সে বিষয়ে কোনো তথ্যই দেয়া হয়নি তাতে। শুধু এটুকু বলা হয়েছে, রয়েল কোর্ট ঘোষণা করেছে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আজ সোমবার তার জানাজা হবে।

প্রিন্স বন্দর ছিলেন ক্ষমতাসীন সৌদি রাজপরিবারের প্রথম প্রজন্মের সদস্য। মরহুম প্রিন্স ছিলেন সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা বাদশাহ আবদুল আজিজ বিন ফয়সাল আল সৌদের ভাই প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান বিন ফয়সাল আল সৌদের ছেলে। তবে তিনি বাদশাহ সালমানের কাজিন প্রিন্সেস আল-বান্দারিকে বিয়ে করেছিলেন।

এই প্রিন্সেস ২০০৮ সালে ইন্তেকাল করেন। তিনি ছিলেন প্রিন্স সৌদ, প্রিন্স ফাহদ, প্রিন্স মোহাম্মদ, প্রিন্স তিবে, প্রিন্স তুর্কি, প্রিন্স জহির, প্রিন্সেস প্রথম মাউদি, প্রিন্সেস মাউদি আল সানি, প্রিন্সেস ফাহদা, প্রিন্সেস নূরা ও প্রিন্সেস মাইয়ের মা।

প্রিন্স বন্দরের ৫ ভাই রয়েছৈ। তারা হলেন প্রিন্স খালিদ (তিনি প্রিন্স মোহাম্মদের বড় ছেলে, তিনি সৌদি আরবকে ঐক্যবদ্ধ করতে তার বাবা ও চাচা আবদুল আজিজের সাথে লড়াই করেছিলেন), প্রিন্স ফাহদ (কাসিম অঞ্চলের সাবেক গভর্নর), প্রিন্স আবদুল্লাহ, প্রিন্স সাদ ও প্রিন্স বদর।
সূত্র: সৌদি নিউজ ও আরব নিউজ

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ