বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫ ।। ১ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ২১ মহর্‌রম ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপির সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের বিরোধ কেন, কখন থেকে শুরু? জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রামে দোয়া মাহফিল জমিয়ত উত্তরা জোনের ‘জুলাই সম্মেলন’ স্থগিত ‘গোপালগঞ্জের ঘটনার দায় সরকার ও প্রশাসনকে নিতে হবে’ ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান রোধে তাদের মূলোৎপাটন প্রয়োজন: হেফাজত ‘মুফতি আবরারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা উস্কানি ও ষড়যন্ত্রের অংশ’ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে লংমার্চ টু গোপালগঞ্জ: ইনকিলাব মঞ্চ জুলাই শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠকমেলার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সহিংসতা, নিহত ৪ জীবন-মৃত্যুর পরিস্থিতি না হলে সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হবেন না: আসিফ

ধর্ষণ মামলায় খালাস পেয়ে যা বললেন মামুনুল হক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন হেফাজতে ইসলামের নেতা ও খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মামুনুল হক। এ সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সাড়ে ১১টায় নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক জেসমিন আরা বেগম এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মামুনুল হক। তিনি জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার সরকারের লোকজন তাকে ও তার পরিবারকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। এ রায়ের মাধ্যমে দেশের বিচার ব্যবস্থার সচ্ছ্বতা ফিরে এসেছে।

মামলার আইনজীবী ওমর ফারুক নয়ন জানান, মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্ণাসহ ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৬ জনের পূর্ণ সাক্ষ্যগ্রহণ করার পর আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। এ রায়ের মাধ্যমে দেশের আলেম সমাজ কলঙ্ক মুক্ত হলো।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ রয়েল রিসোর্টে মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্ণাসহ মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্ট থেকে তাকে নিয়ে যান। পরবর্তীতে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন তার সঙ্গে থাকা ওই নারী। এরপর ২০২১ সালের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে মামুনুলকে গ্রেফতার করা হয়।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ