শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
খেলাফত মজলিস রিয়াদ মহানগরী শাখার তরবিয়তি মজলিস দেশের ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা তালেবান সরকারের নিষিদ্ধের তালিকায় মওদুদীর বই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা পর্তুগালের যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৪ দালাল ধরে গিয়েছিলেন ইরাকে, ময়লার ভাগাড়ে তিন টুকরায় মিলল লাশ দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প নোয়াখালীতে অটোরিকশা উল্টে প্রাণ গেল নারীর ,আহত-৪ ইসলামী ছাত্র মজলিস সিলেট মহানগর, জেলা ও শাবিপ্রবি’র সহযোগী সদস্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের সভাপতি নাসির উদ্দিন এডভোকেট এর ইন্তেকাল

ইসলাম ও আরবি শিখছে ইসরায়েলি সেনারা, কিন্তু কেন?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ‘আমান’-এ বড় ধরনের সংস্কার আনা হয়েছে। এখন থেকে সংস্থার সব সেনা ও কর্মকর্তাদের জন্য ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন এবং আরবি ভাষা শেখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলায় গোয়েন্দা বিভাগ চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেয়। সেই ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠতেই গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান মেজর জেনারেল শ্লোমি বাইন্ডার নতুন এই উদ্যোগের নেতৃত্ব নিচ্ছেন।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, সব কর্মকর্তাকে ইসলাম বিষয়ক প্রশিক্ষণ নিতে হবে এবং অর্ধেক সেনাকে আরবি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। হুথি ও ইরাকি উপভাষা বোঝার জন্য আলাদা কোর্সও রাখা হয়েছে। একজন জ্যেষ্ঠ গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, “আমরা এতদিন ভাষা ও সংস্কৃতির গুরুত্ব ঠিকমতো বুঝিনি। এখন থেকে গভীর পর্যবেক্ষণ আর বিশ্লেষণেই আমাদের জোর থাকবে। আমরা আরবদের মতো বানাতে চাই না, বরং সেনাদের ভাষা ও সংস্কৃতি বোঝার ক্ষমতা বাড়াতে চাই।”

এ ছাড়া, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একটি নতুন প্রশিক্ষণ বিভাগ চালু করছে, যেখানে আরবি ভাষা ও ইসলাম বিষয়ক শিক্ষা দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে ‘টেলেম’ নামে একটি পুরোনো শিক্ষা প্রকল্প আবার চালু করা হচ্ছে। আগে বাজেট সংকটে বন্ধ হয়ে যাওয়া এই প্রকল্পটি স্কুল পর্যায়ে আরবি ও মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক বিষয় শেখাতে ব্যবহৃত হতো। গোয়েন্দা বিভাগ বলছে, এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো ভাষা ও সংস্কৃতির জ্ঞান বাড়িয়ে ভবিষ্যতের হামলা ঠেকাতে প্রস্তুত থাকা।

এনএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ