বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২১ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
জোটে ভোট কাটে রাজনীতির ঠোঁট ভারতের প্রেসক্রিপশনে আন্দোলন সফল হতে দেবে না জনগণ: মাওলানা ইউসুফী ‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রতিটি স্কুল-কলেজে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের চেষ্টা করব’ বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির  মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের কারণ পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে

ঝিনাইদহে প্রকৌশলীর হাতে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, ক্যামেরা ভাঙচুর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

মাসুম পারভেজ শাকিল
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহ বিদ্যুৎ অফিসে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে নির্বাহী প্রকৌশলীর হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন সময় সংবাদের প্রতিনিধি লোটাস রহমান সোহাগ।

এ সময় ঝিনাইদহ ওজোপাডিকোর নির্বাহী প্রকৌশলী সাংবাদিকের ক্যামেরা ও মোবাইল কেড়ে নিয়ে ভাংচুর করা হয় বলে অভিযোগ।

সোমবার(১ জুলাই) সকালে ঝিনাইদহ ওজোপাডিকোর নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরে এ ঘটনা ঘটে। এর প্রতিবাদে সোমবার দুপুরে ওজোপাডিকো অফিসের প্রধান ফটকে ঝিনাইদহের সাংবাদিক সমাজ প্রতিবাদ সমাবেশ করে। তারা এ সময় নির্বাহী প্রকৌশলীর অপসারণ দাবী করেন।

সময় সংবাদের প্রতিনিধি লোটাস রহমান সোহাগ জানান, জেলার বিদ্যুৎ গ্রাহকদের বিভিন্ন সময় অতিরিক্ত বিল, অতিরিক্ত টাকা দাবী, নোটিশ ছাড়া সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের বিষয়টি জানতে নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম চৌধুরীর দপ্তরে যাওয়া হয়। তিনি এমন প্রশ্ন করতেই ক্ষুদ্ধ হয়ে সাংবাদিকের উপর চড়াও হয়। এক পর্যায়ে তিনি সময় সংবাদের ক্যামেরা ও ক্যামেরা পার্সনের মোবাইল কেড়ে নিয়ে লাঞ্ছিত করেন।

খবর পেয়ে ঝিনাইদহের কর্মরত সাংবাদিকরা সেখানে গিয়ে তাকে উদ্ধার করেন। পরে অফিসের সামনে নির্বাহী প্রকৌশলীর অপসারণের দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন সাংবাদিকরা।

ঝিনাইদহ প্রেসক্লাব, ঝিনাইদহ জেলা প্রেসক্লাব, রিপোর্টাস ইউনিট, প্রেস ইউনিটসহ স্থানীয় সকল সাংবাদিক এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে নির্বাহী প্রকৌশলীর অপসারণ দাবী করেন।

এ ব্যাপারে নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, সময় টিভির সাংবাদিক বিনা অনুমতিতে আমার অফিসে প্রবেশ করে ভিডিও করতে থাকেন। তিনি আমার সরকারী কাজে বাঁধা প্রদান করেন। তিনি সাংবাদিক লাঞ্চিত করার খবর অস্বীকার করে জানান, সামান্য ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ