বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫ ।। ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১০ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি সীমান্তে পাকিস্তানের তীব্র গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত মানসিক অস্থিরতা দূর করার দোয়া পাকিস্তানের ভয়ে ভারতের অম্রিতসারে ফের ব্ল্যাকআউট, ঘরে থাকার নির্দেশ বিশ্ববিদ্যালয়ে হিজাব নিষিদ্ধ করতে চান ফরাসি মন্ত্রী ইত্তেফাকুল মাদারিসিল ক্বাওমিয়্যাহ কেরানীগঞ্জের শিক্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত শাপলা ও পিলখানার বিচার দাবিতে জমিয়তের বিক্ষোভ মিছিল সামরিক হামলার নিন্দা জানিয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের ভারতকে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা বন্ধ করতে হবে: ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

“২০৪১ সালের মধ্যে অন্তত ৫টি ইউনিকর্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠব“

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ২০৪১ সালের মধ্যে অন্তত ৫টি ইউনিকর্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

তিনি বলেছেন, আমরা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে বিশ্বাসী। এই পার্টনারশিপের আওতায় ২০৪১ সালের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অন্তত ৫টি ইউনিকর্ন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে গড়ে উঠবে।

আজ শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ কর্তৃক প্রকাশিত ‌‘দ্য ট্রিলিয়ন-ডলারপ্রাইজ-লোকাল চ্যাম্পিয়নস লিডিং দ্য ওয়ে’ শীর্ষক একটি সমীক্ষার ফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের অমূল্য সম্পদ হিসেবে মাটি ও মানুষের বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছেন। এই সম্পদ দুটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে দেশকে উন্নত বাংলাদেশে পরিণত করা সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ অনেক আগেই ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে। এ বিষয়টি এখন বাস্তবে পরিণত হয়েছে। এখন আমরা বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমি বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপকে এ ধরনের সমীক্ষা পরিচালনার জন্য ধন্যবাদ জানাই। যেখানে আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতার চিত্র উঠে এসেছে।

ভিয়েতনাম, ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের মতো দেশকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশ দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে এবং ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের এ প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করতে অপ্টিমিস্টিক আউটলুক, গিগ ইকোনমি (ইন্টারনেটের ওপর নির্ভরশীল খণ্ডকালীন কাজ), ভোগ্য পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি, তরুণ ও ক্রমবর্ধমান কর্মশক্তি, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা (হাই ইকোনমিক রেজিলিয়্যান্স), ডিজিটাল মাধ্যমের বহুল ব্যবহার, সরকারি উদ্যোগ এবং একটি বৃহৎ, সু-সংগঠিত বেসরকারি খাতসহ বিভিন্ন বিষয় সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।

এ বিষয়ে বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের গ্লোবাল চেয়ার ইমেরিটাস ড. হ্যান্স-পল বার্কনার বলেন, বাংলাদেশ এখন অন্যান্য উন্নয়নশীল অর্থনীতির জন্য রোল মডেল। এ দেশটি ইতোমধ্যে অনেক কিছু অর্জন করেছে। বিশেষ করে, দেশের বেসরকারি খাতের অপরিসীম অবদানের কারণে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর রূপান্তর এবং দেশের বেসরকারি খাতের উল্লেখযোগ্য অবদান এ গতিকে ত্বরান্বিত করেছে। লক্ষ্য অর্জন করতে এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত রাখতে বেসরকারি খাতের পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে রূপরেখা আমাদের সমীক্ষায় প্রকাশ করা হয়েছে।

-এসআর 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ