বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫ ।। ২০ কার্তিক ১৪৩২ ।। ১৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিএনপি-জামায়াতের বাইরে নতুন রাজনৈতিক জোটের উদ্যোগ এনসিপির  মাইলস্টোনে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের কারণ পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি পুলিশের খোয়া যাওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আবারও পুরস্কার ঘোষণা বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার মিলল পাকিস্তানে একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মিলিত শিক্ষার্থী ফোরামের মানববন্ধন বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সিলেটবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আন্দোলন করতে হবে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে সরকারকে ন্যাপের আহ্বান জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ব্যতীত দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন সম্ভব নয়: কামাল হোসেন ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমেগি আঘাত, নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ ২৬

রমজানে ইবাদাতে প্রাণ ভেজাতে খাবারে দরকার বাড়তি সতর্কতা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

খাদিজা ইসলাম: রোযায় একটু অসতর্ক হলেই বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হই। বিশেষ করে খাবার-দাবারের অনিয়মে পেটের পীড়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হই। সেক্ষেত্রে কিছু টিপস মেনে চললে সুস্থ থাকা যায় -

ইফতারে পরিমিত পানি পান করা: সারাদিন অভুক্ত অবস্থায় থাকার পর, প্রচুর পরিমাণে পানি পিপাসা পায়। ঠিক ইফতারের সময় আমরা গোগ্রাসে পানি পান করতে থাকি। যার ফলে আমরা আর রাতের খাবার খেতে পারি না। হজমে সমস্যা হয়। রুচি চলে যায়। তাই ইফতারের আইটেমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে পানি পান করা উচিত। ইফতারের সময় থেকে সেহরি অবধি অল্প অল্প করে পানি পান করব।

দ্রুত খাওয়া পরিহার করা: রোজা রাখার দরুন ক্ষুধা লাগে। কোনো বাঁছ-বিচার ছাড়াই দ্রুত খাবার খাই। এটা মোটেও উচিত না। গবেষণা বলছে চিবিয়ে চিবিয়ে আস্তে আস্তে ধীরে সুস্থে খেতে। যেন খাবারগুলো হজমে অসুবিধা সৃষ্টি না করে। চিবিয়ে খেলে খাবারের স্বাদ পাওয়া যায়,সেই সাথে ডায়েট ও ঠিক থাকে।

পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: রমজানে বিশেষ করে ভাজা-পোড়া খাওয়া হয়; যা মোটেও উচিত নয়। এইসব ভাজা-পোড়া ইফতার আমাদের শরীরে এসিডিটি তৈরি করে। যার ফলে আমরা পেটের পীড়ায় ভুগি। ভাজা-পোড় খাবার পরিহার করে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবারের কোনো বিকল্প নেই এই রমজানে। পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে শাকসবজি ফলমূল অন্যতম।

ইফতারের পরবর্তী সময়ে বিশ্রাম: ইফতার পরবর্তী সময়ে ভুল করেও আমরা শরীর চর্চায় লিপ্ত হব না। কেননা ব্যায়ামে রক্তপ্রবাহ বেড়ে যায়, হজমে অসুবিধা হয়। ইফতারের পর কমপক্ষে ১ ঘন্টা বিশ্রাম নেওয়া উচিত। ডান কাথ হয়ে সুয়ে থাকলে খাবার তারাতাড়ি হজম হয়, সেই সাথে শরীরের ক্লান্তিকর ভাব চলে যায়। মনটাও প্রফুল্ল হয়ে উঠে।

লেখক, শিক্ষার্থী ও গণমাধ্যম কর্মী

-কেএল


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ