অাবদুল্লাহ তামিম: প্রতিবন্ধী এ বাচ্চাটি জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ করে বেঁচে আছে। শরীরের কোনো অঙ্গই সে নাড়াতে পারে না কেবল হাতের কয়েকটি আঙ্গুল আর মাথা ছাড়া।
দিনের বেলায় অক্সিজেন আর রাতে ভেন্টিলেটরই তার জীবনের বেঁচে থাকার নিশ্বাস। কথা বলোর সময় শব্দ এত কম আসে যে কানে কান পেতে শোনা যায়। তবে সে শুনতে পায় সবার কথা।
সে পাকিস্তানের বিখ্যাত দাঈ মাওলানা তারেক জামিলের বয়ান শুনে সবসময়। তার জীবনের কোনো চাওয়া ছিলো না। একটিই স্বপ্ন লালন করেছিলো হৃদয়ে- মাওলানা তারিক জামিলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। হাত মিলিয়ে মোসাফাহা করবে।
মাওলানা তারিক জামিল এ প্রতিবন্ধীর মনের আশা আর স্বপ্নের কথা জানতে পেরে ছুটে গিয়েছিলেন তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে।
সেদিন তার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের দিন ছিলো। খুশিকে চকচক করছিলো তার চেহারা। বিষাদময় ক্লিষ্ট মলিন চাহনীতেও ফিরে এসেছিলো আলোর দ্যুতি।
তিনি তার জন্য দোয়া করেছেন মনভরে। আর দোয়া করেছেন আল্লাহ তায়ালা যেনো তার মা বাবাকে ধৈর্য ধরার তাওফিক দেন।
-মাওলনা তারেক জামিলের টাইমলাইন থেকে
আরো পড়ুন- ‘কুরআনে হাফেজদের রক্তে ভেসে যাচ্ছিল মেঝে’