রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৬ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
পেশীশক্তি ও কালো টাকার দৌরাত্ম বন্ধে পিআর পদ্ধতির প্রয়োজন- আহমদ আবদুল কাইয়ূম জেদ্দায় হজ সম্মেলন ও প্রদর্শনী নভেম্বরে আজ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য খেলাফত মজলিস বানিয়াচং উপজেলা শাখার ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলন ‘নীলনদের পানি যেমন নীল নয়, তেমনি জামায়াতেও ইসলাম নেই’ কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি শরীফুল, সম্পাদক মাজহারুল ‘ইসলামি শক্তির মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি করে এমন বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন’ গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির একীভূত হওয়ার আলোচনা, নেতৃত্ব নিয়ে জটিলতা পিআর সিস্টেমের নির্বাচন নিরাপদ নির্বাচন, আদর্শের নির্বাচন: শায়খে চরমোনাই মসজিদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, সড়কে জুমা আদায়

কেনিয়ার পুরোহিতের ইসলাম গ্রহণ ও গির্জাকে মসজিদে রূপান্তর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: কেনিয়ার ‘হোমা বে’ শহরের চার্চের পুরোহিত ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে অধ্যয়ন করে ইসলামের পতাকাতলে যোগ দিয়েছেন এবং তার নিজের প্রতিষ্ঠিত চার্চটিকে মসজিদে রূপান্তরিত করেছেন। খবর ইরানি বার্তা সংস্থা ইকনার

জানা যায়, পূর্ব আফ্রিকার ‘গড’স কল’ নামের ওই চার্চের বিশপ চার্লস ওকাওয়ানি ইসলামিক নামের সঙ্গে সামঞ্জস্য করার জন্য নিজের নাম পরিবর্তন করে ইসমাইল ওকাওয়ানি রেখেছেন।

তিন বলেন, আমার নির্মিত চার্চটির নাম খোদার দাওয়াতের গির্জা ছিল। বর্তমানে সেটি একটি মসজিদ।

ওকাওয়ানি বলেন, ‘বিশপ হিসাবে আমার মেয়াদকালে, আমি ঈশ্বরের বাণী প্রচারের জন্য কেনিয়ার মালিঙ্গি, মুম্বাস ও নাইরোবি শহর এবং তানজানিয়া ভ্রমণ করেছি। আমি এসব এলাকায় বসবাসরত খ্রিস্টান ও মুসলমানদের আচরণ সম্পর্কে অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছিলাম এবং এটি আমাকে এ সিদ্ধান্তে উপনীত করেছিল যে ইসলামই হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট ধর্ম।’

তিনি বলেন, মুসলিম নারীদের হিজাব ব্যাবহার করা আমার কাছে ভালো লেগেছে এবং এই বিষয়টি আমার ভেতর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে।

ইসমাইল ওকাওয়ানি ২৬ সেপ্টেম্বর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং তার সাথে গির্জার ২৩ জন সদস্যও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।

বর্তমানে এই মসজিদের ৬৩ জন সদস্য রয়েছে। যার মধ্যে অনেকেই নওমুসলিম। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর ইসমাইল ইসলাম সম্পর্কে গভীর অধ্যয়ন শুরু করেছেন।

খৃস্টান প্রধান দেশ কেনিয়া। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম ইসলাম। কেনিয়ায় মোট জনগণের ১০ শতাংশ মুসলমান।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ