বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ ।। ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
মাওলানা সৈয়দ মোহাম্মদ ফজলুল করীম (রহ.): তাসাউফ, সমাজসংস্কার ও ইসলামী নেতৃত্বের অনন্য পথপ্রদর্শক ভয়াবহ আগুনে পুড়ছে কড়াইল বস্তি, নিয়ন্ত্রণে ১৯ ইউনিট কড়াইল বস্তিতে আগুনের ঘটনায় ইসলামী আন্দোলনের উদ্বেগ প্রশাসন নিয়ে মন্তব্যে শাহজাহান চৌধুরীকে জামায়াতের শোকজ আন্দোলনের মুখে শাহবাগ, বন্ধ যান চলাচল পুড়ছে রাজধানীর কড়াইল বস্তি, পানি সংকটে পেতে হচ্ছে বেগ ‘পুরুষ বাউলদের কুপ্রস্তাবে সাড়া দিলে মিলে নারী বাউলদের গানের সুযোগ’ শতবর্ষ পেরিয়ে চরমোনাইর ঐতিহাসিক মাহফিল  লন্ডনে সিলেট-৬ জমিয়ত প্রার্থী মাওলানা ফখরুল ইসলামের সমর্থনে মতবিনিময় সভা মানিকগঞ্জে তৌহিদি জনতার শান্তিপূর্ণ সমাবেশ পণ্ড করার প্রতিবাদ

মারকাযুর রাশাদ মাদরাসায় কুরবানির তাৎপর্য ও শিক্ষা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নুরুল কবির আরমান।। চট্টগ্রাম হালিশহরের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মারকাযুর রাশাদ মাদরাসয় কুরবানির তাৎপর্য ও শিক্ষা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (৪ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টায় সেভেন কনভেনশন সেন্টারে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মাদরাসার প্রতিষ্ঠতা পরিচালক বিশিষ্ট লিখক ও গবেষক মাওলানা মুফতি ওসমান সাদেক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, মহান আল্লাহর প্রেম ও ভালোবাসায় উজ্জীবিত হয়ে হযরত ইবরাহীম আঃ ত্যাগ ও কুরবানির যে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা চির স্মরণীয় করে রাখার জন্যই যুগ যুগ ধরে মুসলিম উম্মাহ কুরবানী দিয়ে আসছেন।

এটি একটি ইসলামের আলোকিত নিদর্শন। একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। তিনি সাম্প্রতিক সময়ে জেনারেল শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ধর্মকে বাদ দেয়ার যে পরিকল্পনা চলছে তার তীব্র প্রতিবাদ করতে গিয়ে বলেন, ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতি আছে বলেই এখনো মানবতা আছে। ছোটকে স্নেহ ও বড়দের প্রতি সম্মানের চর্চা আছে। ইসলামি ও সংস্কৃতির বিরুদ্ধে যারা অবস্থান নিবে তাদের চক্রান্তকে শক্ত হাতে প্রতিহত করা হবে। এদেশের সত্য পন্থী আলেম সমাজ ও দেশপ্রেমিক ইসলামি জনতা তাদের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দেবে-ইনশাআল্লাহ।

তিনি মারকাযুর রাশাদ মাদরাসার শিক্ষার্থীদের আরবি বাংলা ইংরেজি ভাষায় প্রদত্ত বক্তব্য শুনে সন্তোষ প্রকাশ এবং জেনারেল শিক্ষার্থীদের দ্বীন শেখার জন্য নৈশ মাদরাসার ভুয়সী প্রশংসা করেন।

মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আনাস বিন আব্বাসের সঞ্চালনায় মাওলানা রুমি, মাওলানা শহীদুল ইসলাম, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, মাওলানা ইউসুফ, মাওলানা রিয়াজুদ্দিন, মাওলানা কবির, মেসবাহউদ্দিন সেলিম, হারুনুরররশী,আলেম- উলামা, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী, চাকুরীজীবিসহ মান্যগণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ