রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫ ।। ২০ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ১৩ রবিউস সানি ১৪৪৭

শিরোনাম :
বুজুর্গ আলেমের সঙ্গে মুসাফাহার সময় হাতে চুমু খাওয়া প্রসঙ্গে অনেক উপদেষ্টা সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন, তাদের নাম প্রকাশ করা হবে: নাহিদ অতীতে সবাই ফেল, একবার ইসলামকে পরীক্ষা করে দেখুন: শায়খে চরমোনাই সংবিধানের দোহাই দিয়ে সংস্কার ব্যাহত করা যাবে না: গাজী আতাউর রহমান কোনো ধর্মগ্রন্থের অবমাননাই আমরা বরদাশত করব না: ড. আজহারী ফ্লোটিলা থেকে আটক ২৩ মালয়েশিয়ানকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল খেলাফত আন্দোলন ও এনসিপির বৈঠক ‘কোরআন অবমাননাকারী ও পেছনের উস্কানিদাতাকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে’ কোরআন অবমাননা: সেই অপূর্ব পাল নর্থ-সাউথ থেকে স্থায়ী বহিষ্কার সবুজ স্মৃতিতে হজরত গহরপুরীই গোলাপ-বকুল!

বাবরি মসজিদ-অযোধ্যা মামলার শুনানি শুরু আজ থেকে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ভারতের সুপ্রিম কোর্টে আজ মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে বাবরি মসজিদ-অযোধ্যা মামলার শুনানি। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এ মামলার শুনানি হবে। কতদিন পরপর শুনানি হবে, তাও ধার্য হবে আজ।

২৯ জানুয়ারি এই মামলার শুনানি শুরু হবে বলে ঠিক হলেও বিচারপতি বাবড়েকে ‘পাওয়া যাবে না’ বলেই দিন পিছিয়ে গিয়েছিল। এবার অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলায় ২০১০ সালের ৩০ জানুয়ারি এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের হওয়া আবেদনের শুনানি হবে শীর্ষ আদালতে।

বাবরি মসজিদ-অযোধ্যা মামলার শুনানির জন্য পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ তৈরি হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এই বেঞ্চে রয়েছেন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি এস এ ববড়ে, ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ এবং এস আবদুল নাজির।

এই মামলার জন্য গঠিত প্রাথমিক বেঞ্চের সদস্য ছিলেন বিচারপতি ইউ ললিত। কিন্তু তিনি একসময়ে উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিং-এর হয়ে এ সংক্রান্ত মামলায় ওকালতি করায় বর্তমানে বিচারপতি হিসাবে নিজেকে বেঞ্চ থেকে সরিয়ে নেন।

প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ে অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমি তিন পক্ষের (নির্মোহি আখড়া, উত্তরপ্রদেশের সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড এবং রামলালা বিরাজমান) মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। এই রায়কে চ্যালেঞ্চ করেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে আবেদনকারীরা।

এর পাশাপাশি, নিজেদের ‘ভগবান রামের ভক্ত’ বলে দাবি করা লখনৌর ৭ বাসিন্দার আবেদনও শুনবে শীর্ষ আদালত। ১৯৯৩ সালে যে আইনের মাধ্যমে কেন্দ্র অযোধ্যার ৬৭.৭০৩ একর জমি অধিগ্রহণ করেছিল, তাকে চ্যালেঞ্জ করেই আবেদন করেছেন এই সাত ব্যক্তি।

কেপি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ