আওয়ার ইসলাম: নারায়ণগঞ্জের একটি গরুর ফার্মে ওজন করে বেচাকেনা হচ্ছে। ধীরে ধীরে মানুষের কাছে পছন্দেরও হয়ে উঠছে এটি।
গত বছর থেকে নারায়ণগঞ্জে কয়েকটি ফার্মে ওজন করে গরু কেনাবেচা শুরু হয়। ক্রেতা আকৃষ্ট হওয়ায় এ বছর আরো বেশ কয়েকটি ফার্মে এ পদ্ধতিতে গরু বেচাকেনা শুরু করেছে।
বণিক বার্তার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, নারায়ণগঞ্জের বন্দর ও দেলপাড়াসহ শহরের বেশ কয়েকটি গুরুর খামারে ওজনে বেচাকেনা হচ্ছে কুরবানির পশু।
খামারিরা বলছেন, ছোট ও মাঝারি সাইজের আস্ত গরু বেচাকেনা হচ্ছে ৩৩০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা কেজি দরে। আবার বড় গরু বেচাকেনা হচ্ছে ৪শ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত কেজিতে। যা গোশতের কেজি থেকে সামান্য কম।
বিক্রেতারা বলছেন, আস্ত গরু কিনে জবাই করার পর ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ মাংস পাওয়া যাবে। আর ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ বের হবে চামরা, ভুরি ও অন্যান্য উচ্ছিষ্টাংশ।
ইনজেকশন দেয়া গরু চিনবেন যেভাবে
কুরবানির ঈদকে সামনে রেখে এখন প্রতিদিনই এসব খামারে লেগে আছে ভিড়। তবে হাটের মতো না হওয়ায় অনেকেই আসছেন স্ত্রী-সন্তানদের সাথে নিয়েও। ঘুরে ঘুরে গরু দেখছেন।
আহসার গালিব নামে এক ক্রেতা বলেন, হাট থেকে গরু কিনতে গেলে রিস্ক থেকে যায়। কারণ দূর-দূরান্ত থেকে আসা গরুকে স্টয়েরেড বা মোটাতাজাকরণ ওষধ খায়ানো হয়েছে কিনা এটা গরু দেখে বুঝার উপায় নেই।
ওজন স্কেলে গরু মেপে বেচাকেনার কারণে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ঠকাঠকি বা হারজিতের কোন স্থান নেই বলে জানান এক ক্রেতা।
ব্যবসার জটিলতা দিয়ে দিন বিসফটিকে (কল- 01771 403 470) ক্লিক করুন
-আরআর
 
                              
                           
                              
                           
                         
                              
                           
                        
                                                 
                      
                                                  
                                               
                                                  
                                               
                                      
                                         
                                      
                                         
                                      
                                        