শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৪ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেয়া হলো সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে তুরস্কের অনুরোধে ফের আলোচনায় বসছে পাক-আফগান এক টাকা কেজিতে গরুর গোশত বিক্রি করলেন মুফতি রায়হান জামিল চান্দিনায় হাতপাখার প্রার্থী মুফতী এহতেশামুল হক কাসেমীর মটরসাইকেল শোডাউন ফরিদপুরে এক রাজমিস্ত্রির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ  খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ কর্তৃক হত্যার অভিযোগে চবিতে বিক্ষোভ আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র স্থাপনের অবকাঠামো মেরামতের নির্দেশ ইসির সিলেটে খেজুরগাছের পক্ষে জনমত গড়ে তুলুন: আব্দুল মালিক চৌধুরী আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে পুলিশকে শতভাগ নিরপেক্ষ থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার সিলেটে দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় ইমাম সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-এর লাগাম এবার নারীর হাতে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: এই প্রথম মার্কিন সিনেট যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-এর পরিচালক হিসেবে অনুমোদন দিল একজন নারীকে।

এ নিয়ে বিভিন্ন আইনপ্রণেতাদের দ্বিপাক্ষিক সমালোচনা সত্ত্বেও বৃহস্পতিবার (১৭ মে) সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক গিনা হ্যাস্পেলকে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক মনোনীত করা হয়।

সিনেটের ১০০ সদস্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ মনোনয়ন ভোটে হাস্পেলই এই প্রথম মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হলেন। এর আগে তিনি প্রায় ৩৩ বছর সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, হাস্পেল গোয়েন্দা তৎপরতায় দক্ষ। তিনি ২০০২ সালে থাইল্যান্ডেও গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ছিলেন। সেখানে তিনি গোপন তদন্ত পদ্ধতিতে অনেক অভিজ্ঞতা দেখিয়েছেন।

হ্যাস্পেলকে গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক করতে পূর্ণ সমর্থন দেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রতিনিধিরা। এছাড়া দেশটির শীর্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা, গণতন্ত্রবাদী ও সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তার পাশে ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ ও প্রথম নারী হিসেবে ঐতিহাসিক এ পদটি পেতে।

তবে তাকে ঘিরে নানা সমালোচনায় তার বিপক্ষেও অবস্থান নিয়েছিলেন অনেক আইনপ্রণেতা। শেষ পর্যন্ত ‘বিপুল ভোটে’ তারই হলো জয়।গিনা হ্যাস্পেল। ছবি: সংগৃহীত
গোয়েন্দা কমিটির শীর্ষ গণতন্ত্রবাদী সিনেটর মার্ক ওয়ার্নারও সংস্থাটির পরিচালক হিসেবে হাস্পেলকে মনোনয়নে জোরালো সমর্থন দিয়েছিলেন।

কিন্তু রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন এ পদে হাস্পেলের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। জন ম্যাককেইন বলেন, হাস্পেলকে এ পদে অধিষ্ঠিত করা ভুল সিদ্ধান্ত।

তবে সব বিরোধ কাটিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন, বর্তমান ও সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং গণতন্ত্রবাদীসহ বিভিন্ন আইনপ্রণেতাদের দৃঢ় সমর্থনে অবশেষে হাস্পেল এ গুরুত্বপূর্ণ পদটি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।

ভোটের আগে সিনেটে হাস্পেল বলেছিলেন, আমি বিশ্বাস করি, এমন কেউ আছেন রাষ্ট্রপতির সামনে দাঁড়াতে পারবেন এবং ক্ষমতার পক্ষে কথা বলবেন। এছাড়া বেআইনি বা অনৈতিকের বিপক্ষে থাকবেন।

রমজানে কুড়মুড়ে মুড়ির রমরমা বাজার
বিএনপির ইফতারে দাওয়াত পায়নি আওয়ামী লীগ


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ