রবিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৫ ।। ৯ ভাদ্র ১৪৩২ ।। ১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
আবু সাঈদ হত্যা মামলার আসামি পুলিশ কর্মকর্তা ভারতে গ্রেপ্তার দুটি ট্রলারসহ আরও ১৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি বিএনপির আ.লীগ বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা: হাসনাত আবদুল্লাহ ৭১-এর অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান আপ বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় ছেলেদের মুফতি বানাবেন নায়ক অনন্ত জলিল নাফ নদী থেকে ১২ জেলেকে ধরে নেয়ার প্রতিবাদ জামায়াতের জুলাই আন্দোলন নিয়ে বিরূপ মন্তব্যে ফজলুর বিরুদ্ধে কর্মসূচি দিল বৈছাআ ‘হেফাজতকে বিক্রি করে কেউ মাথা উঁচু করে থাকতে পারবে না’ চাকসু নির্বাচনে সমকামিতা সমর্থক ও মাদকাসক্তদের প্রার্থীতা বাতিলের দাবি

পিলখানা হত্যাকাণ্ড ইতিহাসের নৃশংস ঘটনা, উদ্দেশ্যে ছিলো সেনাবাহিনির চেইন অব কমান্ড ধ্বংস করা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: হাইকোর্ট বলেছে, পিলখানা হত্যাকাণ্ড দেশের ইতিহাসের নৃশংস ঘটনা। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা ও শান্তি বিনষ্টের যড়যন্ত্র করা হয়েছিল। উদ্দেশ্যে ছিলো সেনাবাহিনির চেইন অব কমান্ড ধ্বংস করা।

রবিবার (২৬ নভেম্বর) বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বিশেষ বেঞ্চে পিলখানা হত্যামামলার রায় পড়া শুরু হয়। বেঞ্চের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার।

হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন বিডিআরের সদর দফতর পিলখানায় সংঘটিত নারকীয় হত্যাযজ্ঞের ঘটনা ছিলো দেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত।

এর আগে রবিবারের হাইকোর্টের দৈনন্দিন কার্যতালিকার এক নম্বর ক্রমিকে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য রাখা হয়।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনির সদর দফতরে রক্তাক্ত বিদ্রোহের এই ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন প্রাণ হারান। এ ঘটনায় সাড়ে ৮০০ আসামির মধ্যে ১৬১ জনকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।

পাশাপাশি অস্ত্র লুটের দায়ে তাদের আরও ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা জারিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারক। এছাড়া ২৫৬ আসামিকে তিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেয়া হয়। কারও কারও সাজার আদেশ হয় একাধিক ধারায়।


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ