বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫ ।। ১৩ কার্তিক ১৪৩২ ।। ৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র চাইলে বিশ্বস্ত ব্যক্তিদের সংসদে পাঠাতে হবে : মোহাম্মদ আলী জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হওয়া ছাড়া নির্বাচন হওয়ার কোনো সুযোগ নেই : নাহিদ ইসলাম তালাক নয়, সংশোধনেই সমাধান: শায়খ আহমাদুল্লাহ শহীদের রক্তের বদলা ইসলামের বিজয়ের মাধ্যমেই নেওয়া হবে : মাসুদ মেট্রোরেল নিরাপদ, যাত্রীদের উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ ডিএমটিসিএলের দেশকে বিএনপি তিনবার ও আ.লীগ একাধিকবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছিল: চরমোনাই পীর টেকসই গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় : মাসুদ সাঈদী আফগান শান্তি আলোচনা ভেঙে যাওয়ার কারণ ভারত: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী অবৈধ মোবাইলের ব্যবহার বন্ধ করতে চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি বিমানের সফল উড্ডয়ন

পরবর্তী পাক সেনাপ্রধান হতে পারেন যিনি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

pak_armyআওয়ার ইসলাম: আগামী সপ্তাহেই শেষ হচ্ছে পাকিস্তানের বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল রাহিল শরিফের মেয়াদ। সবার দৃষ্টি এখন কে হচ্ছেন পরবর্তী সেনাপ্রধান।

অবসর নেয়ার এক সপ্তাহ আগে সেনাপ্রধান বিদায়ী পরিদর্শন শুরু করেছেন বলে জানিয়েছেন আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের পরিচালক আসিম বাজওয়া।

এর আগে জানুয়ারিতে সেনাপ্রধান রাহিলের মেয়াদ বাড়ানোর গুজব নাকচ করে দেন সেনা মুখপাত্র। তিনি বলেছিলেন, সেনাপ্রধান যথাসময়ে নভেম্বরে অবসরে যাবেন।

সাধারণত একজন তিন তারকা জেনারেলকে সেনাপ্রধান নিয়োগ দেয়া হয়। তবে এক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। দুজনকে ডিঙ্গিয়ে ২০১৩ সালে রাহিল শরিফকে সেনাপ্রধান করা হয়েছিল।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী তিনজন জেনারেলের একটি তালিকা প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে থাকেন। তিনি ওই তালিকা থেকে একজনকে সেনাপ্রধান নিয়োগ করেন।

পরবর্তী সেনাপ্রধান হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে আছেন জাতিসংঘে ডেপুটেশনে থাকা লে. জেনারেল মাকসুদ আহমেদ, চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল জুবায়ের মেহমুদ হায়াত, লে. জেনারেল ওয়াজিদ হোসাইন (এইচআইটি ট্যাক্সিলা) এবং মুলতান কর্পস কমান্ডার লে. জেনারেল ইশফাক নাদীম।

তবে এদের মধ্যে চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল জুবায়ের মেহমুদ হায়াত এবং মুলতান কর্পস কমান্ডার লে. জেনারেল ইশফাক নাদীমের সেনাপ্রধান হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।

পূর্বসুরি আশরাফ কায়ানির মতো সেনাপ্রধান রাহিল শরিফের স্বাভাবিক অবসরকে সম্মানজনক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। এ দুজনের কেউই তাদের মেয়াদ বাড়াতে সম্মত হননি এবং দেশটির রাজনীতিতে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করেননি।

আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ