কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের পাল্টা হামলা: ইত্তেফাক এর প্রথম পাতার খবর এটি।

পরমাণু স্থাপনায় মার্কিন হামলার জবাবে কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরান। দোহাসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দাবি করেছে তেহরান। এতে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে।

সোমবার স্থানীয় সময় রাত থেকে দোহা, ইরাকের আল-আসাদ ঘাঁটি এবং কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয় বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম। ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড (আইআরজিসি) এই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে।

ইরানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল যৌথভাবে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় যে হামলা চালিয়েছে, এটি তারই জবাব। তাদের দাবি, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল এ অঞ্চলে যুদ্ধের আগুন জ্বালিয়েছে এবং সেই আগুনের ফল ভোগ করতে হবে।

মব থামানোর নির্দেশ আছে কার্যকর পদক্ষেপ নেই— সমকালের প্রথম পাতার খবর এটি।

এতে বলা হয়েছে, দলবদ্ধভাবে বিশৃঙ্খলা বা মব নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। গত ১০ মাসে মবের শিকার হয়ে ও গণপিটুনিতে সারাদেশে ১৭৪ জন মারা গেছেন।

এর মধ্যে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল সোমবার পর্যন্ত মারা গেছেন ৮৩ জন। মবে নিহত হওয়ার এই হিসাব আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক)।

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে এ ধরনের ১৪৩টি ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৮৬ জন।

মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, একের পর এক মবের ঘটনা ঘটলেও জড়িতদের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ দৃশ্যমান নয়। সরকারের বিবৃতি ও কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণার পরও মব চলছে।

সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও একাধিকবার মবের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

খোদ পুলিশ সদস্যরা এখনও মবের শিকার হচ্ছেন। আসামি ছাড়িয়ে নেয়া ও বেআইনি দাবিতে থানা ও পুলিশের যানবাহন ঘেরাও, হামলা করা হচ্ছে। গত ১০ মাসে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় ৪৭৭টি মামলা হয়েছে।

মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি এক বিবৃতিতে বলেছে, বিচার ছাড়া মব বা জনতার হাতে আইন তুলে নেয়ার ঘটনা মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর দৃষ্টান্ত। এ ধরনের আচরণ দেশের আইনি কাঠামো, মানবিক মূল্যবোধ ও ন্যায়বিচার ব্যবস্থার প্রতি চ্যালেঞ্জ।

IMF approves $1.3b in loans, অর্থাৎ ১৩০ কােটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন আইএমএফের — ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের প্রথম পাতার খবর এটি।

এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জন্য ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী বোর্ড। ফলে চলতি সপ্তাহেই এক দশমিক তিন বিলিয়ন ডলার পেতে যাচ্ছে ঢাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আইএমএফর ঋণ অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর এটি আইএমএফর প্রথম অর্থ ছাড়। চতুর্থ কিস্তি ফেব্রুয়ারিতে পাওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংস্কার শর্ত পূরণ করতে না পারায় বিলম্বিত হয়।

ঢাকা ও ওয়াশিংটনের কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েক মাস ধরে আলোচনার পর আইএমএফ দুটি কিস্তি একইসঙ্গে ছাড় দিতে সম্মত হলো।

বিদেশিদের নজর এখন নির্বাচনের দিকে— আজকের পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম এটি।

এই খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একান্ত বৈঠকের পর থেকে দেশের রাজনীতিতে আলোচনা হয়ে উঠেছে নির্বাচনকেন্দ্রিক।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও দেশ তাদের ঢাকার মিশনের মাধ্যমে পরিস্থিতির খোঁজখবর নিচ্ছে।

বিদেশি কূটনীতিকেরা আগামী নির্বাচনের সময়, ভোট এবং ওই নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের ধরন ও নীতি জানতে বুঝতে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন।

কিছু দেশ ও সংস্থা শুধু স্থানীয় মিশনের ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে পরিস্থিতি আগাম ও ঠিকঠাক বুঝতে আগে ঢাকায় কাজ করে যাওয়া ব্যক্তিদের পাঠাচ্ছে।

নির্বাচনের পর সম্ভাব্য নতুন সরকারের বিদেশনীতি কী হতে পারে, তার ধারণা পাওয়ারও চেষ্টা করছেন বিদেশি কূটনীতিকেরা।

প্রধান উপদেষ্টা লন্ডন থেকে ফেরার পর এনসিপির ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এক উপদেষ্টার সঙ্গে আলাপের উল্লেখ করে একজন বিদেশি রাষ্ট্রদূত বলেন, উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা দেখছেন না।

সরকারের ভেতরের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণার বিষয়ে একাধিক নারী উপদেষ্টাসহ অন্তত পাঁচজন উপদেষ্টা ভিন্নমত পোষণ করেন। দুজন মনে করেন, আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন না করলেও তেমন ক্ষতি বৃদ্ধি হওয়ার কথা নয়।

এদিকে, জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায়।

এ অবস্থায় আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা কতটা, সেটাও বুঝতে চান বিদেশিরা।

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা— বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম এটি। এই খবর ঢাকার সবগুলো পত্রিকা গুরুত্ব দিয়ে প্রথম পাতায় প্রকাশ করেছে।

এতে বলা হয়েছে, পরমাণু স্থাপনায় মার্কিন হামলার প্রতিশোধ নিতেই গতকাল সোমবার রাতে ইরাকের বেশ কয়েকটি মার্কিন ঘাঁটি ও কাতারের রাজধানী দোহার আল-উদেইদ এয়ার বেজে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি জানিয়েছেন, কাতারের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সফলভাবে ইরানের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করেছে এবং ঘাঁটি বা শহরে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

দোহা বলছে, এটি কাতারের সার্বভৌমত্ব, আকাশসীমা ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি লঙ্ঘন।

'অ্যানাউন্সমেন্ট অব ভিক্টরি' নামের সামরিক এ অভিযানে কাতারের পাশাপাশি কুয়েত, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরাক, জর্ডান, সিরিয়া, লেবাননসহ মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সবক'টি দেশ তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়।

এদিকে, কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কয়েক ঘণ্টা আগে ইরান যুক্তরাষ্ট্রকে কূটনৈতিক চ্যানেলে সতর্ক করেছিল বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

এ পূর্ব সতর্কতার উদ্দেশ্য ছিল ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি এড়ানো। হামলার সময়টাও এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল যাতে ঘাঁটিতে সেনা উপস্থিতি কম থাকে।

ট্রুথ সোশ্যালে দেয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ইরান আল-উদেইদ বিমানঘাঁটির দিকে ১৪টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল, যার মধ্যে ১৩টি ভূপাতিত করা হয়। অপরটি অন্যদিকে চলে যায়, যেটি কোনো ক্ষতি করেনি। কোনো আমেরিকান হতাহত হয়নি এবং ঘাঁটিতে খুব সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

কাতারে হামলার বিষয়টি ইরান পুরোপুরি স্বীকার করলেও ইরাকের হামলার বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, এমনও হতে পারে সেখানে ইরান সরাসরি হামলা চালায়নি। ইরানঘনিষ্ঠ প্রক্সি গোষ্ঠীগুলো বিচ্ছিন্নভাবে হামলা চালিয়ে থাকতে পারে।

এদিকে, কাতার সাময়িকভাবে তাদের আকাশসীমা বন্ধ করায় এর প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশ থেকে কাতারের মধ্যে ফ্লাইট চলাচলে।

ইরানিদের পাশে থাকবে রাশিয়া— দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম এটি। এই খবরে বলা হয়েছে, ইরানে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের চালানো হামলাকে বিনা উসকানিতে আগ্রাসন বলে অভিহিত করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

চলমান এই সংঘাতে তেহরানকে সহায়তা করতে মস্কো প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

গতকাল সোমবার মস্কোতে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচির সঙ্গে বৈঠকে রুশ প্রেসিডেন্ট এই মন্তব্য করেন।

এদিকে, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের বিস্তার ঘটতে পারে বলে সতর্ক করেছে চীন।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতে আগ্রহী নয় ওয়াশিংটন।

উত্তর কোরিয়াও ইরানে হামলার কড়া নিন্দা জানিয়েছে।

অন্যদিকে, ইরানে 'শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

রাজস্ব খাতে শনিবার থেকে 'কমপ্লিট শাটডাউন'— কালের কণ্ঠের প্রথম পাতার শিরোনাম এটি।

এই খবরে বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমানের অপসারণ ও 'প্রতিহিংসামূলক' সব বদলি আদেশ বাতিল না হলে আগামী শনিবার (২৮ জুন) থেকে কমপ্লিট শাটডাউনের ঘোষণা দিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।

এর মাধ্যমে রাজস্ব খাতের বর্তমান অচলাবস্থা প্রকটতর হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

তারা বলছেন, কমপ্লিট শাটডাউন হলে এনবিআরসহ সারাদেশের সব আয়কর-ভ্যাটের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

সেই সঙ্গে কাস্টম হাউস বন্ধ থাকবে। ফলে বন্ধ থাকবে পণ্য আমদানি।

তবে, রপ্তানিকে এই কর্মসূচির আওতার বাইরে রাখা হবে বলে জানা গেছে।

এদিকে, কর্মকর্তাদের বদলির আদেশ আজ সোমবারের মধ্যে বাতিল না হলে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির আগে আগামীকাল মঙ্গলবার ও বুধবারে কলমবিরতি, অবস্থান কর্মসূচি করবে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

তারেক রহমানকে চীন সফরে আমন্ত্রণ— নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার খবর এটি। এই খবরে বলা হয়েছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে চীন সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মাধ্যমে বেইজিং এই আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

তার নেতৃত্বে বিএনপির নয় সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এখন চীন সফর করছেন।

তারা গতকাল সোমবার চীনের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) পলিটিক্যাল ব্যুরোর সদস্য এবং ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের স্ট্যান্ডিং কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান লি হংঝংয়ের সাথে বিকেলে দেড় ঘণ্টা মতো বৈঠক করেন।

এই বৈঠকেই তারেক রহমানকে চীন সফরে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানানো হয়।

বিএনপি ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টি মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এবং চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও কীভাবে দৃঢ় করা যায়, দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের ভূ-রাজনীতি প্রভৃতি বিষয়াদি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়।

জোট গঠনে নানা হিসাব, বিভক্ত ইসলামি দল— যুগান্তরের প্রথম পাতার শিরোনাম এটি।

এই খবরে বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখন পর্যন্ত তিনটি পৃথক জোট গঠনের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি ও খেলাফত মজলিস-এ পাঁচটি দল ঐক্যের কাছাকাছি। জোটকে বড় করার উদ্দেশ্যে আরও যেসব দল বাইরে আছে, তাদের সঙ্গেও ধারাবাহিকভাবে মতবিনিময় করতে পারে তারা।

এছাড়া, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, জাকের পার্টি— এই চার দল মিলে একটি জোট করার পরিকল্পনা করছে। দলগুলোর নেতারা আরও সমমনা দলকে তাদের সঙ্গে নেয়ার চেষ্টা করছে।

এদিকে, ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে 'নির্বাচনি ঐক্য' গড়ে পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লড়ার চিন্তা করছে জামায়াতে ইসলামী। এ নিয়ে দলটি ইসলামী আন্দোলনসহ ৫ দল এবং এর সঙ্গে আরও কয়েকটি দলের সঙ্গে আলোচনা করছে।

তবে এই ঐক্য গঠনে বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে নেতৃত্ব কে দেবে, জামায়াত নাকি ইসলামী আন্দোলন।

এছাড়া, জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা সাইয়েদ আবুল আ'লা মওদুদীর ধর্মীয় বিষয়ে কিছু লেখা বা বক্তব্য নিয়ে আলেমদের সঙ্গে যে বিরোধ, এর সমাধান করার বিষয়টিও রয়েছে।

এর বাইরে ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামী ঐক্য আন্দোলন ও খেলাফত আন্দোলন কোনদিকে যাবে কিংবা এককভাবে নির্বাচন করবে, তা এখনও পরিষ্কার নয়।

আবার ইসলামপন্থী একটি জোট বিএনপির সঙ্গেও সমঝোতায় যেতে পারে।

এনএইচ/