সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৭ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
গ্রেপ্তার এড়াতে বাস পাল্টায়, গন্ধে ১৪ কেজি গাঁজাসহ ধরা খেল তরুণী দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস সত্তর হাজার কালেমা পড়লে কি মাগফিরাত পাওয়া যায়? ঢাবির হল রিডিংরুমে বসছে এসি, সংস্কার হবে ক্যান্টিনও: ডাকসু জিএস ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা মাদরাসা ছাত্রী, অভিযুক্ত জামায়াতকর্মী গ্রেপ্তার. ইসলামকে একটি বার সুযোগ দেওয়ার অনুরোধ শায়খে চরমোনাইয়ের বক্তা আমির হামজার বক্তব্য মনগড়া ও অসত্য: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারকে ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেবে বিআরটিএ নিজ খরচে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ নির্মাণ করলেন তামিম ইকবাল ফজলুর রহমানের মন্তব্যের প্রতিবাদ ডাকসু নেতাদের

অসুস্থ বা মা’যুর ব্যক্তি নামাজের জন্য যেভাবে ওযু করবে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ইউসুফ লাবীদ: মা’যুর ব্যক্তি যে কারণে মাযূর হয়েছে সে কারণ বন্ধ থাকার সময় উযু ভঙ্গের অন্য কোন কারণ ঘটায় যদি উযূ করে। তারপর মা’যূর যে কারণে হয়েছে সে কারণ ঘটে, তাহলেও উযু চলে যাবে। অবশ্য মা’যুর যে কারণে হয়েছে সে কারণে যে উযু করবে সেই উযু ওয়াক্তের শেষ পর্যন্ত থাকবে যদি উযু ভঙ্গের অন্য কোন কারণ না পাওয়া যায়।

যদি এই রক্ত ইত্যাদি (অর্থাৎ, যে কারণে মা'যূর হয়েছে) কাপড়ে লাগে এবং এরূপ মনে হয় যে, নামায শেষ হওয়ার পূর্বে আবার লেগে যাবে, তাহলে ঐ রক্ত ধােয়া ওয়াজিব নয়। অন্যথায় ধুয়ে নিয়ে পাক কাপড়েই নামায পড়তে হবে। তবে রক্ত এক দেরহাম পরিমাণের কম হলে তা না ধুয়েও নামায হয়ে যাবে। হাতের তালু সম্পূর্ণ খুলে তাতে পানি রাখলে যে পরিমাণ স্থানে পানি থাকে তাকে এক দেরহাম-এর পরিমাণ বলা হয়। (বেহশতি জেওর)

মাযুর বলে গণ্য হওয়ার জন্য শর্ত হল, পূর্ণ এক ওয়াক্ত (শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত) এমন অতিবাহিত হওয়া, যার মধ্যে সে ওজর থেকে এতটুকু বিরতি পায় না যাতে উযুর ফরযগুলা আদায় করে ফরয নামায পড়ে নিতে পারে। এরপর প্রতি ওয়াক্তে সারাক্ষণ সেই ওজর থাকা জরুরি নয়। বরং ওয়াক্তের মধ্যে একবারও যদি পাওয়া যায় তবুও সে মাযূর বলে গণ্য থাকবে। অবশ্য যদি এমন একটা ওয়াক্ত অতিবাহিত হয়, যার মধ্যে একবারও সে ওজর দেখা যায়নি, তাহলে সে আর মা’যুর থাকল না।

-কেএল


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ