রবিবার, ২২ জুন ২০২৫ ।। ৮ আষাঢ় ১৪৩২ ।। ২৬ জিলহজ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের আরও এক পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত ইরানকে শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহায়তা দেবে রাশিয়া: পুতিন খেলাফত মজলিসের রংপুর বিভাগীয় তরবিয়তি সভা উত্তরসূরিদের নাম ঘোষণা করলেন খামেনি ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনালাপে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ইরানের ড্রোন হামলা, ইসরাইলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ভেদ করে বিস্ময় সৃষ্টি আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামি শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: ইবনে শাইখুল হাদিস পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল, পতন অনিবার্য: হেফাজত  যে মাওলানার কাছে ভরাডুবি হয়েছিল সেই ফজলুর রহমানের হল না ছাড়ার সিদ্ধান্ত ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে

বিশ্বের বৃহত্তম কবরস্থান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

কবরওয়ালি খান রাজু : যতদূর চোখ যায়, কেবল সারি সারি কবর। কোনো কোনোটিতে সমাধিফলক, কোনো কোনোটিতে শিয়া আইকনও দেখা যায়। এটা হরো আস-সালাম ভ্যালি কবরস্থান। এটা হলো বিশ্বের বৃহত্তম কবরস্থান। ইরাকের নাজাফ প্রদেশে এর অবস্থান। আয়তন প্রায় ছয় বর্গ কিলোমিটার। ১৪ শ' বছর আগে প্রতিষ্ঠিত এই কবরস্থানে এর মধ্যেই ৫০ লাখ লোকের শেষ ঠিকানা হয়েছে।

বর্তমান ফালুজায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে লড়াই চলছে ইরাক বাহিনী। আর তাই এই কবরস্থানের অধিবাসীর সংখ্যাও বাড়তে দেখা যাচ্ছে।

গোরখোদক হামিদ আল-ওয়াদ জানিয়েছেন, এখন তারা শতাধিক যোদ্ধার লাশ পাচ্ছেন। ফলে তাদের ব্যস্ততা বেড়ে গেছে অনেক। এই যুদ্ধে নিহতদের কেবল এই কবরস্থানে নয়, আশপাশের আরো কয়েকটি কবরস্থানেও দাফন করা হচ্ছে।

কবরস্থানটি শিয়াদের কাছে বিশেষ মর্যাদার জায়গা। হজরত আলীর (রা.) মাজারের কাছেই এর অবস্থান বলে অনেকেই এখানেই দাফনকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন। চাহিদা বেশি থাকায় এখানে দাফনের ব্যয়ও অনেক বেশি। ১৯৯১ সালে এখানে কারো কবর হতে হলে ৫০০ বর্গ ফুট জায়গার জন্য খরচ হতো প্রায় ১,৫০০ ডলার। বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০,০০০ ডলার।

বর্তমানে এখানকার যে কবরটিতে সবচেয়ে বেশি লোক জিয়ারত করেন, সেটি হলো গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ মোহাম্মদ সাদেক আল সদরের। বর্তমান ইরাকি শিয়া নেতা মুকতাদা আল সদরের বাবা তিনি। ১৯৯৯ সালে আততায়ীর হামলায় তিনি নিহত হন। সূত্র : মিডলইস্ট আই


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ