এই কর্মসূচির মাধ্যমে দেশ কোন পথে যাবে সময়ই বলে দেবে
প্রকাশ:
০৯ মে, ২০২৫, ১১:৫০ দুপুর
নিউজ ডেস্ক |
![]()
|| শাব্বির আহমদ খান || জুলাই-আগস্ট ২০২৪—বাংলাদেশের ইতিহাসে এক রক্তাক্ত অধ্যায়। এই মাস দুটিতে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও সরকার সমর্থিত বাহিনীর হাতে নিহত, গুম এবং আহত হন শত শত মানুষ। গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার, কোটা বাতিল এবং ন্যায্যতার দাবিতে রাস্তায় নেমে আসা সাধারণ ছাত্র-জনতার ওপর চালানো হয় নজিরবিহীন দমনপীড়ন। এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আজ দেশজুড়ে গড়ে উঠেছে নতুন এক প্রতিরোধ-আন্দোলন, যার কেন্দ্রে রয়েছে একটি স্পষ্ট দাবি—গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। এই দাবিকে সামনে রেখে চলমান কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো, নিপীড়নের শিকার পরিবার ও সচেতন নাগরিকরা একত্রিত হচ্ছেন। ফ্যাসিবাদবিরোধী জোট, পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা চত্বরের হত্যাকাণ্ড, গুম-খুনের শিকার পরিবার, এবং সর্বশেষ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবার নিয়ে গঠিত এক জোটে ঘোষণা দিয়েছে ধারাবাহিক কর্মসূচি। তরুণ রাজনৈতিক নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন— এই বক্তব্যে প্রতিফলিত হচ্ছে ক্ষোভ ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। অব্যাহত এই অবস্থান কর্মসূচি দেশকে কোন পথে নিয়ে যাবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে ইতিহাস সাক্ষ্য দেবে, এক সময় যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় বসে গণহত্যা চালিয়েছিল, তাদের বিচার দাবি করেছিল দেশের সাধারণ মানুষ। এমএম/ |