বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার আগামীদিনে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম স্মার্ট হবে দেশের হজ ব্যবস্থাপনা: ধর্মমন্ত্রী সকালে ইসতিসকার নামাজ আদায়, রাতেই নামল স্বস্তির বৃষ্টি চাঁদ মামার বয়স হয়েছে! চাঁদের বয়স কত? বিশেষ ট্রেনের ৩ বগি লাইনচ্যুত, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার যোগাযোগ বন্ধ বাড়তে পারে তাপমাত্রা, দুপুরের মধ্যেই ঝড়-বৃষ্টির আভাস

যেসব কারণে ঘুমানোর সময় গলা শুকায়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: অনেকেই রাতে ঘুমানোর সময় ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যায় ভোগেন। কারো আবার রাতে ঘুম ভেঙে পানির পিপাসা লাগে। কখনও আবার সকালে ঘুম ভেঙেও পানি পিপাসা লাগে কারো কারো। বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে এর কারণ খুঁজে বের করা দরকার। কারণ অনেক সময় শারীরিক কোনো সমস্যা থাকলে ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যেমন-

মূলত জেরোস্টোমিয়া নামের রোগের কারণে মুখে লালা কমে যায়। তখন ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

যাদের অ্যাজমার সমস্যা থাকে তারা নাকের বদলে অনেক সময় মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেন। ঘুমোনোর সময়ও হা করে থাকেন। এতে মুখের লালা শুকিয়ে যায় এবং ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে।

ডায়াবেটিস রোগীদেরও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাতে গলা শুকিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ ডায়াবেটিস।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হলেও ঘন ঘন পানি পিপাসা লাগতে পারে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা অতিরিক্ত ঘামেন। ফলে সহজেই গলা শুকিয়ে যায়।

যারা ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদেরও এই সমস্যা হতে পারে। জার্নাল অফ ডেন্টাল রিসার্চের পরীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করেন তাদের মধ্যে শতকরা ৩৯ শতাংশ মানুষের মুখের লালা উৎপাদন কমে যায়। থকন ঘন ঘন পানি পিপাসা পায়।

পেটের সমস্যা বা পানিশূন্যতা হলেও গলা শুকিয়ে যেতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে ঘন ঘন গলা শুকানোর সমস্যা হলে কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। যেমন-
ধূমপান থেকে বিরত থাকুন

অতিরিক্ত চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তাও ত্যাগ করতে হবে।
বেশি অ্যালকোহল পানে এই সমস্যা দেখা যায়। এ কারণে অ্যালকোহল পান বন্ধ করুন।
শরীরে আর্দ্রতা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ