শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ।। ১৪ চৈত্র ১৪৩০ ।। ১৯ রমজান ১৪৪৫


ফের বিএসএমএমইউতে গণস্বাস্থ্যের অ্যান্টিবডি কিটের পরীক্ষা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: আবারও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়েই (বিএসএমএমইউ) গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত করোনা অ্যান্টিবডি কিটের তুলনামূলক এক্সটারনাল ভেলিডেশন (Comparative External Validation) পরীক্ষা হবে।

এ বিষয়ে গণস্বাস্থ্যের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে , তারা কিটের মান উন্নয়নের জন্য রি-এজেন্ট বা মালামাল আমদানির এনওসি (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) পেয়েছেন। এখন মালামাল এলেই তারা কাজ শুরু করবেন। এরপর পুনরায় বিএসএমএমইউতে কিটের এক্সটারনাল ভেলিডেশন পরীক্ষা করানো হবে।

ফলে, আবারও গণস্বাস্থ্যের বাড়তি ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা খরচ হবে। একইসঙ্গে ২ মাসের বেশি সময়ও লাগবে।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অ্যান্টিবডি কিটের উদ্ভাবক দলের প্রধান ডা. বিজন কুমার শীল বলেন, আগেও কিটের এক্সটারনাল ভেলিডেশন হয়েছিল বিএসএমএমইউতে। এখন নতুনভাবে আবারও হবে। এটার প্রক্রিয়া চলছে। সেজন্য কিছু রি-এজেন্ট দেশের বাইরে থেকে আনার কথা। সেটা আমদানির এনওসি পেয়েছি। সেটা এলেই কাজ শুরু হবে। আমরা আবারও বিএসএমএমইউতে করবো। যেহেতু তারা এই টেস্টটা ভালো জানেন। তাদের স্যাম্পলও আছে। এখন শুধু স্যাম্পলগুলোকে অ্যাডজাস্ট করতে হবে।

এর আগে গত ১৬ জুন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের তৈরি অ্যান্টিবডি কিটের পরীক্ষা করে সুনির্দিষ্ট সুপারিশসহ ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরে রিপোর্ট জমা দেয় বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ। সেখানে কিটের সেন্সেটিভিটি ৯০ শতাংশের নিচে এসেছিল। তাই তখন নিবন্ধনের অনুমতি দেয়া হয়নি।

গণস্বাস্থ্য কিট প্রকল্পের সমন্বয়ক ডা. মুহিবুল্লাহ খন্দকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন দেশীয় শিল্প এবং বিনিয়োগকে আকর্ষণ করতে। অথচ ওষুধ প্রশাসন এখন পর্যন্ত কিট নিয়ে তিনবার নিয়ম বদলিয়েছে। স্থানীয় শিল্পের বিকাশে বাধা দিতেই বার বার আইন পরিবর্তন করছে তারা।

-এএ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ