বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১২ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
ফের ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি, হতে পারে বৃষ্টি যুদ্ধ কখনোই কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী সব ডিসি-এসপির সঙ্গে ইসির বৈঠক বৃহস্পতিবার ‘মানতিক; যুগের চাহিদার সাথে মিলে না’ এ ধরেণের কথা অযৌক্তিক: মুফতি হিফজুর রহমান দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা

লিবিয়ায় সামরিক আগ্রাসনের মোকাবেলায় এরদোগানের হুমকি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান বলেছেন, লিবিয়ায় অবৈধ ও অগ্রহণযোগ্য কাজ করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিশর। তবে দেশটিতে স্থায়ী শান্তি আনয়নে তুরস্ক তাদের দায়িত্ব পালন করে যাবে। লিবিয়ার মানুষ সামরিক আগ্রাসন একাই মোকাবেলা করবে না।

লিবিয়ায় ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে দীর্ঘদিন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল একোর্ড (জিএনএ) ও খলিফা হাফতারের নেতৃত্বাধীন লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি (এলএনএ) লড়াই করে আসছে। জাতিসংঘ সমর্থিত জিএনএ-কে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক। আর বিদ্রোহী এলএনএ-কে সমর্থন দিচ্ছে আমিরাত ও মিশর। উভয় পক্ষই একে অপরকে নানাভাবে দোষারোপ করে আসছে।

গক শুক্রবার এক ভাষণে এরদোগান আমিরাত ও মিশরের কড়া সমালচনা করে বলেন, লিবিয়ায় মিশর এলএনএ-কে সমর্থন দিচ্ছে। সেখানে তাদের বিভিন্ন পদক্ষেপ অবৈধ। অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত চোরাচালানের মাধ্যমে হাফতারকে অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে সাহায্য করে চলেছে। যা অগ্রহণযোগ্য। আমরা লিবিয়ায় একটি বৈধ সরকার নিয়ে কাজ করছি, যারা সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টাকারীদের ঠেকিয়ে দেবে। আমিরাত ও মিশরের কারণে এই কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, আমরা জিএনএ’র সঙ্গে নতুন একটি চুক্তি করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। যা আগের শিরাত চুক্তির আওতায় করা হবে। তবে এতে নতুন কিছু বিষয় যুক্ত হতে যাচ্ছে।

শিরাত চুক্তির কারণেই জিএনএ-কে সামরিক সমর্থন দিতে সক্ষম হয়েছে তুরস্ক। মার্চে এই চুক্তি কার্যকরের পর থেকেই লিবিয়ায় চিত্রপট পাল্টে যেতে শুরু করে। একের পর এক অভিযান চালায় জিএনএ। এলএনএ’র দখলে থাকা গুরুত্বপূর্ণ শহর ও এলাকা নিজেদের দখলে নিয়ে নেয়। যার কারণে এলএনএ ও এর সমর্থনকারী দেশগুলো তুরস্কের ওপর ক্ষুব্ধ।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ